এই মুহূর্তে




আবারও আইনি বিপাকে কঙ্গনা, নোটিশ ধরাল আগ্রা আদালত, এবার তাঁর দোষ কী?




নিজস্ব প্রতিনিধি: আবারও আইনি বিপাকে পড়লেন বিজেপির তারকা সাংসদ কঙ্গনা রানাউত। বরাবরই বিতর্কের শিরোনামে থাকেন কঙ্গনা রানাউত। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি আসন থেকে জেতার পর থেকেই বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাউত একের পর এক ঝামেলায় জড়াচ্ছেন। এবার রাষ্ট্রদ্রোহ ও কৃষকদের অবমাননার মামলায় আদালত তাঁর বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করেছে। এর আগে চন্ডীগড় বিমানবন্দরে মহিলা নিরাপত্তা কর্মীর হাতে চড় খাওয়া, কৃষকদের আন্দোলন সম্বন্ধে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করার কারণে নানাভাবে আইনি সমস্যায় জড়িয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবুও তাঁর ধারালো কথা বহাল রয়েছে। এবার কৃষক আন্দোলন এবং জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধী সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে কঙ্গনা রানাউতকে নোটিশ পাঠাল আগ্রা আদালত। এবং নোটিশের মাধ্যমে কঙ্গনা রানাউতের জবাব চাইল আদালত। তারকা সাংসদ কঙ্গনার বিরুদ্ধে বিশেষ আদালতে অ্যাডভোকেট রমাশঙ্কর শর্মা একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। মঙ্গলবার তার শুনানি হয়। আদালত বলেছে, কঙ্গনা রানাউতকে এসে আদালতে তাঁর মন্তব্যের প্রসঙ্গ উপস্থাপন করতে হবে। এরপরেই তাঁকে নোটিশ ধরিয়েছে বিচারক।

এই বিষয়ে অ্যাডভোকেট রমাশঙ্কর শর্মা জানিয়েছেন, “আমি বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাউতের বিরুদ্ধে এমপি-বিধায়ক বিশেষ আদালতে মামলা করেছি। ২৭ আগস্ট আমরা তার একটি বিবৃতি পড়েছিলাম, যেখানে তিনি কৃষকদের আন্দোলন থেকে শুরু করে সবকিছু নিয়ে কথা বলেছিলেন। কৃষক আন্দোলনের সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতির তুলনা করেছিলেন। এরপর গত ১৭ নভেম্বর, মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে আরও একটি অপমানজনক মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা। এই প্রসঙ্গেই অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।” আগ্রার রাজীব গান্ধী বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও রমাশঙ্কর শর্মা। তিনি গত ১১ সেপ্টেম্বর, কঙ্গনা রানাউতের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেছিলেন।

এই মামলায় বলা হয়েছিল যে, গত ২৭ আগস্ট, কঙ্গনা রানাউত একটি বিবৃতিতে বলেছিলেন, ২০২০ সালের আগস্ট থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত, কৃষকরা যারা দিল্লিতে কালো আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে বসেছিলেন। সে সময় দেশের নেতৃত্ব শক্তিশালী না হলে দেশে বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতো।’ এতে কঙ্গনা রানাউত দেশের কোটি কোটি কৃষককে অপমান করেছেন বলে দাবি রামশঙ্করের। এমনকি কৃষকদের খুনি, ধর্ষক ও চরমপন্থীও বলেছেন তিনি। অন্যদিকে কঙ্গনা কৃষকদের আন্দোলন এবং জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধী সম্পর্কে বলেছিলেন যে, গালে চড় খাওয়া ভিক্ষা দেয়, স্বাধীনতা নয়। ২০১৪ সালের পরে ভারত সত্যিকারের স্বাধীনতা পেয়েছিল। এছাড়াও, কৃষকদের আন্দোলন সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন যে, খালিস্তানি সন্ত্রাসীরা কৃষি আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে জড়িত। এই দুটি বক্তব্যের পরই প্রবল বিরোধিতার মুখে পড়েন কঙ্গনা।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দিল্লি-ঢাকা সঙ্ঘাত চরমে, ভারতের রাষ্ট্রদূতকে তলব ইউনূস সরকারের

থানায় জমা পড়ল স্কুলের বাচ্চার পেন্সিল শার্পনার চুরির অভিযোগ, তদন্তে পুলিশ!

অভিনয় থেকে অবসর নিচ্ছি না, ২৪ ঘন্টার মধ্যে ডিগবাজি সুবিধাবাদী বিক্রান্তের

মঞ্চে ‘রামায়ণ’ চলাকালীন শুয়োরের পেট ছিঁড়ে মাংস ভোজন, গ্রেফতার অভিনেতা

মুকুটে নয়া পালক! ২০২৫ অস্কার দৌড়ে ইমনের গান, প্রতিদ্বন্দ্বী টেইলর, লেডি গাগা-রা

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন অফিসে হামলার ঘটনায় ৩ পুলিশ কর্মী সাসপেন্ড

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর