এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

স্মৃতি আজও তাজা, প্রথম দেখায় আশা ভোঁসলেকে একটি ঝাড়ু উপহার দেন পঞ্চম দা

নিজস্ব প্রতিনিধি: মাঝে মাঝে পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে! যেমন এখন যে বিষয়ে আমরা আলোচনা করতে চলেছি, তা হয়তো আপনার দিনটাকে আরও ভাল করে তুলবে। প্রখ্যাত গায়িকা আশা ভোঁসলে এবং কিংবদন্তি সঙ্গীত প্রযোজক ও সুরকার আর ডি বর্মনের মধ্যে প্রেমের গল্প হয়তো চিরকাল গোটা দেশবাসীর কাছে রঙিন হয়ে থাকবে। আজ কিংবদন্তি সুরকার-গায়ক রাহুল দেব বর্মনের ৮৪ তম জন্মদিন। তাই তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে একটি মজার ঘটনার কথা আজ আপনাদের জানাবো। ঘটনাটি আশা ভোঁসলে-কে কেন্দ্র করেই আবর্তিত। জানেন কী, রাহুল দেব বর্মন এবং আশাজীর প্রথম যখন দেখা হয়, তখন আশা জীকে রাহুল দেব বর্মন একটি ঝাড়ু উপহার দিয়েছিলেন?

হ্যাঁ, সম্প্রতি ডিএনএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে, তরুণ এবং প্রতিভাবান বর্মনের সঙ্গে আশা জী তাঁর প্রথম সাক্ষাতের কথা স্মরণ করলেন, যিনি তাঁকে স্নেহের পঞ্চম বলে ডাকতেন। যার সঙ্গে আশা জীর বেশি স্মৃতি রয়েছে। পাতলা, ফ্যাকাশে ছেলেটা, মোটা ফ্রেমের চশমা পরা, সেই আশাজীর মন জুড়ে ছিলেন একসময়। তাঁদের বন্ধুত্বের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বর্মন কলকাতার কলেজ ছেড়ে মুম্বই চলে আসেন বরাবরের মতো। যা আশা জীকে খুব চিন্তায় ফেলে দিয়েছিল, রাহুল দেব বর্মনের ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তিনি, তখন আশা জীর অনুরোধে স্নাতক শেষ করেন রাহুল।

আইকনিক সুরকার এসডি বর্মনের ছেলে, পঞ্চম, কমেডিয়ান মেহমুদের ১৯৬১ সালের চলচ্চিত্র ‘ছোটে নবাব’-দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। যা পরবর্তীতে হিন্দি সঙ্গীত জগতে বিপ্লব ঘটায়। কত যে সুর বেঁধেছেন তিনি, তা হয়তো ভারতের সম্পদ হয়ে সারাজীবন রয়ে যাবে। ১৯৬৬ সালে রীতা প্যাটেলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন রাহুল দেব বর্মন, ১৯৭১ সালে তাঁদের বিয়ে ভেঙ্গে যায়। এরপর ১৯৮০ সালে, সঙ্গীতজ্ঞ আশা ভোঁসলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন। স্মৃতিচারণে আশা সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রথম সাক্ষাতে রাহুল দেব বর্মন তাঁকে একটি মোড়ানো ঝাড়ু এবং গোলাপ উপহার দিয়েছিলেন। ভোঁসলে, বর্মনের জীবন সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে আশা আরো বলেন, সঙ্গীতের সঙ্গে তাঁর গভীর সংযোগ প্রায়শই তাঁকে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে। একবার গিরিজা রাজেন্দ্রনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আশা বলেন, “রাহুল মেঝেতে ঘুমাতে ভালবাসতেন। সে কি খেত সেদিকে খেয়াল থাকত না, কিন্তু সবসময় বলতেন তাঁর স্টুডিওর সরঞ্জাম যেন অক্ষত থাকে। তাই যখন আমি আসল মানুষটিকে আবিষ্কার করি, তখন আমার আর বিরক্ত হতনা।” বর্মনের শেষ মুহুর্তের সময়, তিনি আমার নাম ‘আ..আ..’ নেওয়ার খুব চেষ্টা করছিল কিন্তু শব্দটি সম্পূর্ণ করতে পারেনি।” ১৯৯৪ সালের ৪ জানুয়ারী মুম্বইতে মাত্র ৫৪ বছর মারা যান রাহুল দেব বর্মন।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ছেলে স্নাতক, খুশিতে ডগমগ বাবা প্রসেনজিৎ

ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে নাচের সঙ্গে মজার পোজে লেন্সবন্দি হলেন হলিউড তারকা এমা

লোকসভার পরেই বনি-কৌশানীর ডেস্টিনেশন ওয়েডিং, শুরু প্রস্তুতি

ডাইরিতে  লিখতাম সুইসাইড নোট, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কি বললেন ইমন?

দুর্ঘটনায় মৃত্যু  তেলেগু অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোকে  আত্মঘাতী প্রেমিক-অভিনেতা

নিখোঁজ থাকার ২৫ দিন বাদে বাড়ি ফিরলেন ‘তারক মেহতা’র সোধি

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর