আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উইগানের কাছে টাইলডেসলির সেন্ট জর্জ সেন্ট্রাল প্রাইমারি স্কুলে ‘সেফগার্ডিং লিড’ পদে ছিলেন জুলি মরিস।প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপ-প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন ডেভিড মরিস অন্যদিকে একইসঙ্গে কাজ করতো তাঁরা। এই ব্রিটিশ শিক্ষক এবং তাঁর সঙ্গীর সাথে একজন ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন। আদালতে ডেভিড মরিস এবং জুলি মরিস আদালতে তাদের জঘন্য কাজের কথা স্বীকার করেছিলেন। মরিস দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে এবং সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার পর, তার মামলাটি টিচিং রেগুলেশন এজেন্সি (টিআরএ) এর কাছে পাঠানো হয়, যা অসদাচরণ মামলা বলে অভিহিত হয়।এই বছরে ১৯ই ফেব্রুয়ারী এই মামলা পর্যালোচনা করার জন্য তিন সদস্যের একটি প্যানেল ডাকা হয়। নিউজ আউটলেট অনুসারে, মরিসের অনুরোধে, কার্যপ্রণালীটি গণশুনানি ছাড়াই এবং মরিসের উপস্থিতি ছাড়াই পরিচালিত হয়েছিল।
৪৬ বছর বয়সি জুলি মরিস ও এই ‘গুরুতর যৌন বিকৃতি’-এর কাজে যুক্ত ছিলেন। তাঁকেও দোষী সাব্যস্ত করা হয়।বিবিসি সংবাদমাধ্যম মারফত জানায়, শিশুকে ধর্ষণের দায়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক শিক্ষককে শিক্ষকতা পেশায় ফিরতে স্থায়ীভাবে বাধা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের দোষ কবুল করলেও প্যানেলে বলা হয় জুলি মরিসের ক্রিয়াকলাপ ‘শিক্ষিকা হওয়ার সাথে তার বেমানান’ ছিল, যার ফলে তাকে পেশা থেকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’ অন্যদিকে ডেভিডও আর শিক্ষকতা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।