এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

সুপ্রিম রায়ে বাংলার ১৬ হাজার ৫০০ শিক্ষকের চাকরির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে পারবেন শুধু D.ED ও DL.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা। B.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা নয়। শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট(Supreme Court)। ফলে খাঁড়ার আঘাত নেমে এসেছে প্রাথমিকে আবেদনকারী B.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের। গোটা দেশে এই নির্দেশ কার্যকর হবে বলেই রায় দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। ফলে দেশ জুড়ে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার নীতি পরিবর্তন হতে পারে বলেই ধারণা শিক্ষামহলের। তবে সেই নীতি পরিবর্তনের আগেই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে বাংলার(Bengal) প্রায় ১৬ হাজার ৫০০ শিক্ষকের(Primary Teachers) চাকরির ভবিষ্যৎ নিয়ে। কার্যত সুপ্রিম রায়ের জেরে অশনি সঙ্কেত দেখা দিয়েছে রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থায়।

আরও পড়ুন ১০ বছরে খরচ ১৬ হাজার কোটি, মডেল মমতার কন্যাশ্রী

কেন ভয় কোথায়? প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২০ সালে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের প্রায় ৮০ শতাংশই B.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। শুধু তাই নয়, এতদিন ধরে ইন্টারভিউ নেওয়া প্রাথমিক শিক্ষক পদপ্রার্থীদেরও সিংহভাগ B.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। সুপ্রিম রায়ে বলা হয়েছে প্রাথমিকে D.ED ও DL.ED এবং উচ্চ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে B.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের নিতে হবে। তবে, যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁদের কী হবে, সেটা এখনও কারোর কাছেই পরিষ্কার নয়। যদিও সুপ্রিম কোর্ট যে মামলায় রায় দিয়েছে যে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে পারবেন শুধু D.ED ও DL.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা সেই মামলার অন্যতম মামলাকারী বাংলার স্বর্ণজিৎ বসু জানিয়েছেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট NCTE’র আদেশটাই বাতিল করেছে। ফলে, সেই অর্ডারের জেরে শিক্ষকদের চাকরিও অনিশ্চিত। যেটুকু বুঝেছি, তাতে রাজ্য সরকার যদি তাঁদের চাকরি বাঁচাতে চায়, তাহলে সেই সময়ে বঞ্চিত হওয়া D.ED ও DL.ED প্রার্থীদের চাকরি দিতে হবে। এর জন্য সরকারকে তিন-চার হাজার নয়া পোস্ট তৈরি করতে হবে।’

আরও পড়ুন বাংলার ভোটে কেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

এতদিন NCTE’র নির্দেশিকা অনুযায়ী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগেও B.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা আবেদন করতে পারতেন। ফলে D.ED ও DL.ED -দের সুযোগ কম হয়ে পড়ত কারণ তাঁরা শুধু প্রাথমিকেই আবেদন করতে পারত। NCTE’র এই নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ করে দেশজুড়ে মামলা করেন D.ED ও DL.ED প্রার্থীরা। এই মামলাতেই সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ,‘যেহেতু D.ED ও DL.ED ডিগ্রিধারীরা প্রাথমিক স্তরে পড়ানোর জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, তাই তাঁদেরই প্রাথমিকে শিক্ষক পদে নিয়োগ করা উচিত। B.ED ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ করা হোক মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্তরে। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বাংলার প্রাপ্য প্রায় ২ লক্ষ কোটি টাকা, আটকে কেন্দ্রের কোষাগারে

হোটেল থেকে জখম অবস্থায় উদ্ধার রূপান্তরকামী মহিলা

‘রাজভবনে ডাকলে আর যাব না, আপনার পাশে বসাও পাপ!’, সরব মমতা

কলকাতা সহ ৩ জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

বেসরকারি বাসে টাঙাতে হবে ভাড়ার সুস্পষ্ট তালিকা, নির্দেশ আঞ্চলিক পরিবহণ দফতরের

নওশাদের জমি কাড়তে এবার ভাঙড়ে জনসভা অভিষেকের, ত্রস্ত আইএসএফ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর