এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

রাজ্যের সব পুরসভাকেই অর্থ খরচের হিসাব চেয়ে চিঠি ফিরহাদের

নিজস্ব প্রতিনিধি: পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের অর্থ মঞ্জুরির জন্য চূড়ান্ত পরীক্ষিত হিসেব (অডিটেড অ্যাকাউন্টস) পুরসভার তরফে জমা করা বাধ্যতামূলক। ২০১০-২০১৭ সাল পর্যন্ত, ক্যাগের বকেয়া অনুসন্ধানেরও (অডিট প্যারা) জবাব দিতে হবে জরুরি ভিত্তিতে। এসব পেশ করতে হবে বিধানসভায়। ঠিক এই কথা জানিয়েই রাজ্যের সব পুরসভাকে জরুরি ভিত্তিতে চিঠি দিলেন রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম(Firhad Hakim)। গত ২৭ জানুয়ারি তিনি এই চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যের সব পুরসভাকে(Municipalities)। কার্যত তিনি রাজ্যের সব পুরসভা কর্তৃপক্ষকে সরকারি অর্থব্যয়ের হিসেব দাখিলেরই নির্দেশ দিয়েছেন। আর সেটাও অবিলম্বে। রাজ্যের সব পুরসভার চেয়ারম্যান(Chairman) এবং পুরনিগমগুলির মেয়রদের(Mayor) এই চিঠি দিয়েছেন তিনি। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সেই হিসাব জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।  

আরও পড়ুন অমর্ত্য সেনের বাড়িতে মমতা, নোবেলজয়ীকে জেড প্লাস নিরাপত্তা দিচ্ছে রাজ্য

জানা গিয়েছে, রাজ্যের বেশিরভাগ পুর কর্পোরেশন এবং পুরসভা সরকারি অর্থব্যয়ের হিসেব যথাসময়ে দাখিল করছে না। গত কয়কবছরে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিএজি এই অভিযোগ করেছে বারবার। সেই সূত্রেই ফিরহাদ রাজ্যের পুরসভাগুলিকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন, অধিকাংশ কর্পোরেশন এবং পুরসভা চূড়ান্ত পরীক্ষিত হিসেব দিচ্ছে না। ক্যাগের বকেয়া অনুসন্ধানেরও কোনও তথ্য জমা পড়েনি। অডিট প্যারার জবাবও দিচ্ছে না। কিন্তু এই গাফিলতির কারণে ভবিষ্যতে অর্থবরাদ্দ আটকে যাবে। বহু পুরসভা বছরের পর বছর সরকারি টাকার হিসেব দিচ্ছে না। সেগুলি অগ্রাধিকারের ভিত্তিতেই জমা দিতে হবে। অন্যথায় বন্ধ করে দেওয়া হবে মানুষের নিত্যপরিষেবার সঙ্গে যুক্ত প্রকল্পগুলির টাকা। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পুরসভাগুলিকেই নাগরিকদের কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে। তাই আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কর্তার কাছে সমস্ত বকেয়া হিসেব জমা দিতে হবে। না হলে চরম সঙ্কটে পড়েছেন রাজ্যের কয়েক কোটি মানুষ।

আরও পড়ুন বিশ্বভারতীর উপাচার্যের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন মমতার

উল্লেখ্য, রাজ্য সরকারি অফিস ও পুরসভাগুলির খরচের হিসেব পরীক্ষা করে সিএজি। কর্পোরেশন ও পুরসভার খরচ অডিট করে সিএজি’র অধীন সংস্থা এগজামিনার অব লোকাল অ্যাকাউন্টস। প্রতিবছর পুরসভায় গিয়ে তাঁরাই অডিট করে। পুরসভার খরচ-খরচার বেনিয়ম সম্পর্কে ইএলএ প্রশ্ন তোলে। স্থানীয় পুর অফিসারের তাৎক্ষণিক জবাবে সন্তুষ্ট না-হলে ইএলএ বিরূপ রিপোর্ট দেয়। রিপোর্টে উত্থাপিত প্রশ্নগুলিকেই বলা হয় ‘অডিট প্যারা’। পরে পুরসভার থেকে জবাব নিয়ে ডিরেক্টর অব লোকাল বডিজ (ডিএলবি) কিংবা বিভাগীয় প্রধান সচিবকে সেই ‘অডিট প্যারা’ ড্রপ (মীমাংসা) করতে হয়। অন্যদিকে, পুরসভাগুলির পূর্ণাঙ্গ অডিটেড রিপোর্ট না-পেলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক অর্থবরাদ্দ আটকে দেয়।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙল তাপমাত্রা, তীব্র গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী

মিউটেশন আছে মানেই সেই ফ্ল্যাট বৈধ এমন নয়, প্রচারে হাওড়া পুরনিগম

নির্মাণ বর্জ্য হস্তান্তরের বিল না দেখালে কলকাতায় বন্ধ হবে বাড়ি তৈরির কাজ

মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ ২ মে, উচ্চমাধ্যমিকের ৮ তারিখ

রেকর্ড গরম কলকাতায়, ৫০ বছরের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

আলিপুর চিড়িয়াখানায় নতুন সদস্য, বিশাখাপত্তনম থেকে এল সাদা বাঘ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর