এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

দুর্যোগের মুখে মুখ্যমন্ত্রীর কপ্টার, জরুরি অবতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধি: বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী(West Bengal Chief Minister) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। এদিন জলপাইগুড়ির(Jalpaiguri) মালবাজারে(Malbazaar) দলীয় সভা শেষ করে হেলিকপ্টারে(Helicopter) করে বাগডোগরা বিমানবন্দরের(Bagdogra Airport) উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। হেলিকপ্টার বৈকুন্ঠপুরের জঙ্গলের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় প্রবল ঝড়বৃষ্টির মুখে পড়ে। সেই সময় হেলিকপ্টারটিকে আর বাগডোগরার দিকে নিয়ে না গিয়ে তা সেভকে(Sevok) বায়ুসেনার বেস ক্যাম্পে(Air Force Base Camp) জরুরি ভিত্তিতে অবতরণ করে। মুখ্যমন্ত্রী নিরাপদেই আছেন। তবে এই ঘটনার জেরে আবারও প্রশ্নের মুখে পড়ে গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিরাপত্তা। কেন খবর ছিল না দুর্যোগের? নাকি ইচ্ছাকৃত ভাবে সেই খবর দেওয়া হয়নি?

আরও পড়ুন মোদি চিরকাল থাকবেন না, নিরপেক্ষ হোন, BSF-কে কড়া বার্তা মমতার

উল্লেখ্য এর আগেও একাধিকবার দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিমান বা হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার মুখ থেকে পড়তে পড়তে বেঁচেছে। দুই একটি ক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রী আহতও হন। এরপরেও এদিনও সেই একই ঘটনার পুনঃরাবৃত্তি ঘটল। মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আধিকারিকদের কাছে কেন কোনও খবর এসে পৌঁছাল না যে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার মালবাজার থেকে বাগডোগরা যাওয়ার পথে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে পড়তে পারে? কেন তাঁদের কাছে সেই খবর দেওয়া হয়নি? সেটা কী ইচ্ছাকৃত? মুখ্যমন্ত্রীর প্রাণহাণীর ষড়যন্ত্রের জন্যই কী তা করা হয়েছিল? বার বার কেন আকাশপথে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যাত্রার ক্ষেত্রেই এই ধরনের ঘটনা ঘটে? এদিন তো ভাগ্য ভাল যে হাতের কাছে সেভকের বায়ুসেনার বেস ক্যাম্প ছিল যেখানে মুখ্যমন্ত্রীর কপ্টার জরুরি অবতরণ করে হেলিকপ্টারের পাইলটের উপস্থিত বুদ্ধির জেরে। কিন্তু যদি হাতের কাছে হেলিকপ্টারের জরুরি অবতরণ করার জায়গা না থাকতো তাহলে কী হতো? সব থেকে বড় প্রশ্ন পাইলটের কাছেও কেন আসেনি দুর্যোগের আগাম খবর? সবটাই কী ষড়যন্ত্র? চাই যথাযথ উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত। কেন বার বার মমতার ক্ষেত্রেই তা হচ্ছে?

আরও পড়ুন পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রক্রিয়া থেকে BDO-কে সরাতে মামলা

প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, এদিন মালবাজারের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী সড়ক পথেই ক্রান্তি যান। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে করে বাগডোগরার উদ্দেশ্যে রওয়া দেন। সেই সময় ক্রান্তির আকাশে মেঘ ছিল। প্রশ্ন তা সত্ত্বেও কেন হেলিকপ্টার ওড়ার ছাড়পত্র দেওয়া হল? হেলিকপ্টার আকাশে ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বৈকুন্ঠপুরের জঙ্গলের ওপর দিয়ে ওড়ার সময় প্রবল ঝড়বৃষ্টির মুখে পড়ে। তার জেরে কপ্টারের পাইলট জরুরিভিত্তিতে কপ্টারের মুখ বাগডোগড়ার দিক থেকে সেভকের দিকে ঘুরিয়ে নেন ও সেখানে বায়ুসেনার ছাউনিতে জরুরি ভিত্তিতে অবতরণ করেন। পরে সেখান থেকেই সড়কপথে বাগডোগরা আসেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখান থেকে বিশেষ বিমানে তিনি ফিরছেন কলকাতার উদ্দেশ্যে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

রাজভবনে রাজ্যপালের পিস রুম মহিলাদের পিস হেভেন পরিণত হয়েছে : চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য

রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ রাজভবনের মহিলা কর্মীর

রবিবার থেকে জেলায় জেলায় শুরু হবে বৃষ্টি, সোমবার ভিজতে পারে কলকাতা

তৃণমূলের তারকা প্রচারের তালিকা থেকে বাদ পড়লেন কুণাল

প্রথম চেষ্টাতেই মাধ্যমিক পাশ করে চমকে দিলেন ফুটপাতের প্রিয়া

তীব্র গরমে কলকাতায় বাড়ছে জল সমস্যা,পথে নামল পুরসভা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর