এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

৭ দফাতে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ দফা রফা করবে : চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য

নিজস্ব প্রতিনিধি: তৃণমূলের নির্বাচন কমিশনকে কোন রণকৌশল দেখানোর জায়গা নেই। যাদের রণকৌশল দেখাতে যাবে তৃণমূল তারা তো ইতিমধ্যেই বিজেপির গ্রিপে রয়েছে। রবিবার তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে সাত দফা নির্বাচন প্রসঙ্গে এই মন্তব্য করেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য(Minister Chandrima Bhatatcharya)। এ দিনের এই সাংবাদিক সম্মেলনে তার সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসুও। মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানান, ভারতবর্ষের যতগুলি দফার নির্বাচন হচ্ছে, সব দফাতেই পশ্চিমবঙ্গের নাম রয়েছে। প্রতি দফায় যেহেতু পশ্চিমবঙ্গের নাম রয়েছে তাই এবার রফাদফা করে দেখাবে পশ্চিমবঙ্গর মানুষ।

সন্দেশখালিতে(Sandeshkhali) আদালতের নির্দেশে বিজেপি আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টেব্রিওয়ালের নেতৃত্বে একাধিক ক্যাম্প হওয়া প্রসঙ্গে, মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের মন্তব্য বিজেপি তৃণমূলকে অনুসরণ করছে। কারণ ইতিমধ্যেই সন্দেশখালিতে একাধিক জায়গায় ক্যাম্প করে নানা ধরনের অভিযোগ সহ সেখানকার মানুষকে নানা ধরনের পরিষেবা ও সহযোগিতা করতে কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল তৃণমূল। সেই কর্মসূচি বিজেপি অনুসরণ করছে দাবি চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যর।

সন্দেশখালিতে নতুন করে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও আন্দোলন প্রসঙ্গে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু(Bratya Basu) বলেন, সন্দেশখালিতে এই টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে প্রায় ২৯ বছর সময় লেগে গেল সেখানে। বর্তমানে সন্দেশখালির পরিস্থিতি স্বাভাবিক বলে দাবি করেন ব্রাত্য বসু। তার মতে মাস দু’য়েক পরে যখন বসিরহাট লোকসভার ফলাফল প্রকাশ হবে এবং সন্দেশখালি বিধানসভার ফলাফল সামনে আসবে তখন বিরোধীরা মদত দিয়ে আজ যেসব অভিযোগ সেখানকার মানুষকে দিয়ে করাচ্ছে এবং বিক্ষোভ করার পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে তারা তার জবাব পেয়ে যাবে। কারণ নির্বাচনের ফলাফল বের হলে তৃণমূলের সবুজ সুনামি তারা দেখতে পাবে বলে দাবি করেন, মন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন,১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কোনও টাকা আসে নি চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। তার উত্তর আসে নি। ৭৬ ঘণ্টা আগে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন কিন্তু উত্তর আসে নি। আগামীকাল বালুরঘাট যাবেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়, সেখানে সুকান্ত মজুমদার অ্যারেঞ্জ করুন। মুখোমুখি হোন। শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন। এই নিয়ে বিজেপির কোনও উৎসাহ দেখা যাচ্ছে না! নাম প্রকাশ করছেন না। তমলুক, দমদম, উত্তর কলকাতা নাম নেই।প্রধানমন্ত্রী(PM) বলেছিলেন, ২০ সালে ২২ আয় দ্বিগুণ করবেন, পারেন নি। কৃষক আন্দোলনের পর মনে হচ্ছে ২৮ সালে করতে পারবেন! আমাদের রাজ্যে কৃষকদের ৯১ হাজার থেকে ২.০৯ লাখ টাকা বছরে। বাংলায় ২ কোটি কর্ম সংস্থান হয়েছে। শুধুই তাঁদের বেটি বাঁচাও বিজ্ঞাপন ঢেকে যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের একটি টাকাও মেলে নি, আমরা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছি।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

চাঁচলে বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে জমা জলে অভিনব প্রতিবাদ গ্রামবাসীদের

কাঁথিতে বিজেপির পতাকা-সহ সাড়ে সাত লক্ষ টাকা উদ্ধার

ঘূর্ণিঝড় রেমল কাদের দেওয়া নাম!

বিজ্ঞাপনে মানহানি, ১ হাজার কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চান মমতা

ঘূর্ণিঝড় ‘রিমল’-এর ক্ষয়ক্ষতি রুখতে তৎপর নবান্ন

নন্দীগ্রামে ৮০টি বুথে হতে পারে কারচুপি, আশঙ্কা অভিষেকের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর