এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

তৃতীয় মান্যতার দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি, আজও বিকল্প নেই মমতার

কৌশিক দে সরকার: পায়ে পায়ে আরও একটা ২ মে। পায়ে পায়ে তৃতীয় মান্যতার দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি। ২০২১’র এই দিনেই বাংলার রায়(Bengals Mandate) এসেছিল সবার সামনে। ‘আব কে বার ২০০ পার’ হাঁক পেড়ে যারা বাংলা দখলে ছুটে এসেছিল তাঁদেরকেই হারতে হয়েছিল বাংলার মেয়ের কাছে। মাত্র ৭৭টি আসনেই থেমে গিয়েছিল তাঁদের জয়াযাত্রা। ভেঙে চুরমার হয়েছিল তাঁদের বাংলা দখল আর সেখানে সরকার গড়ার স্বপ্ন। কার্যত স্বপ্ন পরিণত হয়েছিল দুঃস্বপ্নে। আর ধাক্কা খেতে হয়েছিল বাংলার অগ্নিকন্যার অন্ধ বিরোধিতায় অটুট থাকা বাম(Left) আর কংগ্রেসকে(INC)। দুই দলকেই মুছে যেতে হয়েছিল বাংলার বিধানসভা(Bengals State Assembly) থেকে। কিন্তু বাংলার মেয়ের হাত ধরেই জোড়াফুল(TMC) শিবির পেয়ে গিয়েছিল ২১৩টি আসন। সেটাই ছিল বাংলার রায়। বাংলার মানুষের রায়। বাংলার মেয়ের প্রতি আস্থার রায়। সেই রায় বলে দিচ্ছে আজও বাংলায় নেই কোনও বিকল্প। আজও বাংলা পায়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) কোনও বিকল্প।

আরও পড়ুন অগ্নিকাণ্ডে গৃহহীন দুই তরুণীকে রূপশ্রীর অনুদান বিধাননগরে

একুশের ভোটে দেখা গিয়েছিল ভিন রাজ্যের বাহুবলীদের। বাংলার মানুষকে চমকে ধমকে তাঁরা এসেছিল বাংলা দখল করতে। ভেবেছিল কয়েকটা ‘গদ্দর’দের হাত ধরে চমকে ধমকে বাংলা দখল হয়ে যাবে। ভেবেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের দিয়ে মানুষ খুন করে বাংলার মানুষকে ভয় পাইয়ে ঘরে ঢুকিয়ে দিয়ে বাংলা দখল করে বসবে। রাস্তাঘাটে, বাসে ট্রামে, ট্রেনের অন্দরে শুরু হয়েছিল ধমকি, ‘হম তো সরকার ব্যানা নে জা র‍্যাহে হ্যায়। উসকে বাদ ঘর ঘর কে ঘুসকে মারেঙ্গে’। কোন বাঙালিকে প্রতিবাদ করতে দেখেছিলেন! আসলে সবটাই বাঙালি মুখ বুজে সহ্য করে গিয়েছিল। উত্তরটা দিয়েছিল ইভিএমে। এটাই বাঙালির মেরুদণ্ড। বাংলার মেরুদণ্ড। ভোটের আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল চ্যানেলে চ্যানেলে নানার রকমের এক্সিট পোল। কেউ দাবি করেছিল বিজেপি ২৫০ আসন পাবে, কেউ বা দাবি করেছিল বিজেপি বা তৃণমূল নয়, বাংলায় নাকি ১৭০ আসন পেয়ে সরকার গড়বে বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট। বাস্তবটা কী সেটা ২০২১’র ২ মে দেখিয়ে দিয়েছিল বাংলার জনতা। কারণ একটাই বাংলায় নেই অগ্নিকন্যার কোনও বিকল্প। 

আরও পড়ুন প্রি ও পোস্ট ম্যাট্রিক প্রায় ২৮ হাজার পড়ুয়ার বৃত্তির টাকা অমিল

তবে বিপদ এখনও যায়নি পুরোপুরি। কেন্দ্রে আজও রয়ে গিয়েছে, ‘দিদি ও দিদি’। রয়ে গিয়েছে কেন্দ্রীয় এজেন্সির চূড়ান্ত অপব্যবহার। রয়ে গিয়েছে বিএসএফকে দিয়ে সীমান্ত এলাকায় মানুষ মারার কারবার। রয়ে গিয়েছে থেকে থেকেই বাংলাকে ভেঙে টুকরো টুকরো করার হুমকি, ধমকি, ষড়যন্ত্র। রয়ে গিয়েছে বাংলার মানুষকে ভাতে মারার যাবতীয় প্রচেষ্টা। রয়ে গিয়েছে যাবতীয় কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বাংলাকে বঞ্চিত করার প্রচেষ্টা। রয়ে গিয়েছে বাংলার হকের টাকা আটকে দেওয়ার প্রবণতা। রয়ে গিয়েছে বাংলার ভাষা, সভ্যতা ও কৃষ্টিকে পদে পদে অপমান করার প্রচেষ্টা। এবার এই সব রয়ে যাওয়া জঞ্জাল উপড়ে ফেলার সময় এসেছে। বাংলার মেয়েকে ঘিরেই দানা বাঁধছে নতুন ভোরের আলো। কেননা সেখানেও তো নেই কোনও বিকল্প। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কলকাতা বিমানবন্দরে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি

রবিবার কলকাতায় ৪৪ বছরের গরমের রেকর্ড ভাঙতে চলেছে, তাপমাত্রা পৌঁছবে ৪২ ডিগ্রির ঘরে

চাকরি বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম আপিলের শুনানির সম্ভাবনা ৩ মে

৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙল তাপমাত্রা, তীব্র গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী

মিউটেশন আছে মানেই সেই ফ্ল্যাট বৈধ এমন নয়, প্রচারে হাওড়া পুরনিগম

নির্মাণ বর্জ্য হস্তান্তরের বিল না দেখালে কলকাতায় বন্ধ হবে বাড়ি তৈরির কাজ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর