এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের DA মামলার শুনানি ১৬ জানুয়ারি

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের কয়েক হাজার সরকারি কর্মচারী(West Bengal State Government Employees) এখন অধীর অপেক্ষায় তাকিয়ে আছে সুপ্রিম কোর্টের(Supreme Court) দিকে। কেননা সেখানেই মিটবে DA বা মহার্ঘ্য ভাতার(Dearness Allowance) ভবিষ্যৎ। সেই সূত্রেই সামনে এসেছে আগামী ১৬ জানুয়ারি, সোমবার মামলাটি শুনানির জন্য ওঠার কথা সুপ্রিম কোর্টে। শীর্ষ আদালত সূত্রে খবর, বাংলার সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাত সংক্রান্ত মামলার শুনানির দিন ক্ষণ ঠিক হলেও এই মামলায় এখনও নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়নি। তবে এই সপ্তাহেই তা গঠন হয়ে যাওয়ার কথা। ফলে আগামী সপ্তাহেই শুরুতেই জানা যাবে ঠিক কোন কোন বিচারপতির উপস্থিতিতে এই মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে।

আরও পড়ুন KMC’র কর্মীরা বছরে ১৩ মাসের মাইনে পাবেন

রাজ্যের কয়েক হাজার সরকারি কর্মচারীর মহার্ঘ্য ভাতা বা DA বকেয়া রয়ে গিয়েছে গত ১১ বছর ধরে। সেই নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠনের তরফে একাধিক মামলাও করা হয়। কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) সিঙ্গেল বেঞ্চ এই মামলায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেয় গত বছর। শুধু তাই নয় সিঙ্গেল বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছিল, ডিএ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দাবি নয়। সেটা তাঁদের নায্য অধিকার। এই টাকা রাজ্য সরকারকে দিতেই হবে। সেই মন্তব্যের পাশাপাশি সিঙ্গেল বেঞ্চ রাজ্য সরকারকে(West Bengal State Government) ডিএ বাবদ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ৪১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা প্রদানের রায় দেয়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার গিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টেরই ডিভিশন বেঞ্চে। কিন্তু সেখানেও সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখা হয়।

আরও পড়ুন রাজ্যের মন্ত্রী লুঙ্গি পরে আগুন পোহাচ্ছেন লরি চালকদের সঙ্গে

সেই রায়কেও চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাজ্য সরকার যায় সুপ্রিম কোর্টে। গত বছর ৫ ডিসেম্বর মামলাটি প্রথম শুনানির জন্য ওঠে। পরে তা পিছিয়ে ১৪ ডিসেম্বর করা হয়। পাশাপাশি, এই মামলা শুনানির জন্য নতুন ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়। সেখানে ছিলেন দুই বাঙালি বিচারপতি- বিচারপতি হৃষীকেশ রায় এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত। কিন্তু ওই দিনই মামলাটি থেকে বিচারপতি দত্ত সরে দাঁড়ানোয় শুনানি হয়নি। জানুয়ারিতে আবার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। সেই মতো ১৬ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক হয়েছে। অন্য দিকে, আগের ডিভিশন বেঞ্চ থেকে বিচারপতি দত্ত সরে যাওয়ায় নতুন কোনও বেঞ্চে এই মামলা পাঠানো হয়নি। চলতি সপ্তাহে তা হওয়ার কথা। তবে রাজ্য সরকার এখনও তাঁদের নিজস্ব যুক্তিতেই অটুট। নবান্নের দাবি, হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ মেনে নিতে হবে। আর সেক্ষেত্রে ডিএ দিতে হলে প্রায় ৪১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা খরচ হবে। যা রাজ্যের পক্ষে বহন করা কার্যত দুঃসাধ্য। এখন দেখার বিষয় রাজ্যের এই অপারগতার কথা মাথায় রেখে সুপ্রিম কোর্ট কী রায় দেয়। তবে রাজ্যের সরকারী কর্মচারীরা আশাবাদী দেশের সর্বোচ্চ আদালতে তাঁদেরই জিত হবে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

রাত পোহালেই মাধ্যমিকের ফল ! কীভাবে জানবেন রেজাল্ট

তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অপসারিত কুণাল ঘোষ

কলকাতা বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় বন্ধ লেজার লাইট

তীব্র গরমে বাড়ছে লোডশেডিং, নাজেহাল অবস্থা আমজনতার

‘মানুষ ঠিক করে নিন, কে প্রকৃত প্রার্থী’, কুণালের মন্তব্যে নয়া বিতর্ক

প্রখর রোদে ভোট প্রচারে গিয়ে গুরুতর অসুস্থ সোহম, এখন কেমন আছেন?

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর