এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

আজ থেকে দুদিনের জন্য দিঘার সমুদ্রে স্নান করা নিষিদ্ধ করলো প্রশাসন

নিজস্ব প্রতিনিধি, দিঘা: অতিশক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে মোচা। যদিও এর সরাসরি কোনও প্রভাব এ রাজ্যর উপরে পড়বে না, ইতিমধ্যেই স্পষ্ট করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের উপর প্রভাব বিস্তার করতে চলেছে এই ঘূর্ণিঝড়, জানাচ্ছে মৌসম ভবন। কিন্তু, প্রশাসনিক তৎপরতা তুঙ্গে উঠেছে। দিঘায়(Digha) পর্যটক এবং মৎস্যজীবীদের সতর্ক করা হচ্ছে প্রশাসনের তরফে। মোচার কারণে সমুদ্র ও নদীর জল উত্তাল হতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে  ১২ এবং ১৩ এই দু’দিন সমস্ত পর্যটকদের সমুদ্রে নামার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

দক্ষিণ ২৪ পরগনায় শক্তিবৃদ্ধি করে ক্রমশ এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোচা’। চরম শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়(Cyclone) হিসেবে ১৪ মে রবিবার দুপুরে মায়ানমারের সিতওয়ে বন্দরের কাছাকাছি এটি ল্যান্ডফল করবে।বাংলাদেশের কক্সবাজার মহেশখালী টেকনাফ সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবে এর পরোক্ষ প্রভাব পড়বে বাংলায়। উপকূলে আজ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বইবে হালকা বাতাস। সপ্তাহান্তে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে। সোমবার থেকে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে।মোচার আগাম সতর্কতা হিসেবে শনিবার সকাল থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের(Sundarban)উপকূল থানাগুলোতে মাইকে প্রচার শুরু হয়েছে। সকাল থেকে কুলতলি থানার কৈখালী, মাতলা নদীতে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর তরফে মকড্রিল হয়েছে। নদী উপকূল এলাকার গ্রামের বাসিন্দাদের সাবধান করা হচ্ছে। কুলতলি ব্লক(Kultali Block) প্রশাসনের তরফে ইতিমধ্যে শুকনো খাবার, ত্রিপল মজুত করা হয়েছে বলে খবর। সুন্দরবনের প্রতিটি এলাকায় বিশেষ নজরদারি করছে প্রশাসন।

ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে শুরু হয়েছে ঝড়ো হাওয়ার দাপট। ব্লক প্রশাসন ও জাতীয় বিপর্যয় বাহিনীর পক্ষ থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে চলছে মাইকিং। উপকূল তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের জন্য খোলা হয়েছে ফ্লাট সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম। ইতিমধ্যে উপকূল এলাকায় এনডিআরএফ(NDRF) প্রতিনিধিরা পৌঁছেছে। বিভিন্ন উপকূল এলাকা মূলত দিঘা, তাজপুর, মন্দারমণি, হলদিয়াতে উপস্থিত রয়েছেন তাঁরা।মৎস্যজীবী ও পর্যটকদের পাশাপাশি উপকূল এলাকার মানুষদের সচেতন করার কাজ করে চলেছে। দিঘা- শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদের কার্যনির্বাহী আধিকারিক মানসকুমার মণ্ডল জানান, ঘূর্ণিঝড় মোচার প্রভাব প্রত্যক্ষভাবে বাংলা পড়বে না বলে আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে।

তা সত্ত্বেও মৎস্যজীবী থেকে পর্যটকদের মোকা প্রসঙ্গে সচেতন করা হচ্ছে।এদিকে মোচার মোকাবিলায় প্রস্তুত জেলা প্রশাসনও। যদি ঘূর্ণিঝড় মোচার ফলে ঝড় বৃষ্ট হয় সেক্ষেত্রে উপকূলবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি আয়লা সেন্টারগুলিও খোলা হয়েছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সন্দেশখালিতে এনএসজিকে ডেকে রোবট এনে হাত বোমা উদ্ধার করল সিবিআই

রাজ্যে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, দাবি মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের

প্রচন্ড গরমের মধ্যে লাগাতার ১৫ দিন ধরে লোডশেডিং,প্রতিবাদে অবরোধ

চন্দননগরে প্রচারে গিয়েও প্রসিদ্ধ ‘জলভরা সন্দেশ’ চাখা হল না রচনার, কেন?

ইভিএম বিভ্রাট নিয়ে কমিশনকে চিঠি দিল তৃণমূল

সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই তদন্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর