এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

TMCP’র সভা থেকেই প্রকাশ্যে পুলিশকে কড়া বার্তা মমতার

নিজস্ব প্রতিনিধি: রবিবার সাত সকালেই উত্তর ২৪ পরগনা(North 24 Pargana) জেলার দত্তপুকুরের নীলগঞ্জে অবৈধ বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের(Duttapukur Blast) ঘটনায় ৯ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনায় পুলিশি গাফিলতি ও অবহেলার ঘটনা যেমন সামনে এসেছে তেমনি অবৈধ বাজি কারবারিদের সঙ্গে একশ্রেনীর পুলিশের আঁতাত নিয়েও সরব হয়েছেন এলাকাবাসী। সেই ঘটনা ঘিরেই সকলের চোখ ছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) দিকে, যে তিনি ওই ঘটনার পরে কোন বার্তা দেন পুলিশ(Police) প্রশাসনের পাশাপাশি বাজি কারবারিদের। দেখা গেল এদিন অর্থাৎ সোমবার কলকাতার ধর্মতলায় মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই মুখ্যমন্ত্রী কড়া বার্তা দিলেন পুলিশকে লক্ষ্য করে। সেই সঙ্গে বার্তা দিলেন বাজি কারিগর ও ব্যবসায়ীদেরও।

এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কেউ কেউ বেআইনি কাজ করছে, পুলিশ চোখ বন্ধ করে দেখছে। সবাই নয়। কয়েকটি থানায় কী হচ্ছে তা আর বললাম না। যাঁরা গাড়ি নিয়ে রাস্তায় যাবেন, তাঁরা আইন ভাঙলে তাঁদের জরিমানা করা হোক। তবে আইন না থাকলে আপনি সেই টাকাটা নিজের পকেটে পুরবেন কেন? কোনও কোনও থানার অফিসাররা নিয়ম মানছেন না, কাজ করছেন না’। কিছু কিছু পুলিশ টাকা তুলছে। লোকাল থানায় যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁরা কী করছেন, সেটা আর বললাম না! ‘আমি যেমন অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটি করেছি, তেমনি অ্যান্টি করাপশন সেল গঠন করেছি। আমরা সবকিছু লক্ষ্য রাখছি, কে কী করছে।’ ঘটনাচক্রে এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বার্তার পরে পরেই জানা যায়, নীলগঞ্জে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় দত্তপুকুর ফাঁড়ির OC হিমাদ্রি ডোগরাকে ক্লোজ করা হয়, তারপরে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এছাড়াও শাস্তির খাঁড়া নেমে এসেছে দত্তপুকুর থানার IC-র ঘাড়েও। তাঁকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে। আর সবটাই হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে।

এদিন মুখ্যমন্ত্রী বাজির কারিগর ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘ইটভাটা, বালি চুরি, পাথর চুরির আগে কোনও আইন ছিল না। কিন্তু বর্তমান রাজ্য সরকার বালি নিয়ে আইন, পাথর চুরি নিয়ে আইন করছে, এগুলি বন্ধ করতে বলা হয়েছে। গ্রিন বাজি তৈরির জন্য আমরা বলেছিলাম। কিন্তু সেটা ঠিক ভাবে মানা হচ্ছে না। বারবার সাবধান করা সত্ত্বেও এটা কেন চলছে? বেআইনি বাজি কারখানা আমি আগেই বন্ধ করতে বলেছিলাম। তার পরেও কেন চলছে এই সব কারখানা? আমরা সবুজ বাজি নিয়ে বৈঠক করেছি। এটা তো দীর্ঘদিন ধরে আছে। বালিচুরি, ইটভাটা নিয়ে কোনও আইন ছিল না। আমরা সেগুলি করেছি। আপনারা বাজি তৈরি করুন। এর সঙ্গে প্রচুর লোকের কর্ম সংস্থান জড়িত। কিন্তু আতসবাজি নয়, সবুজবাজি তৈরি করুন। তাতে হয়ত টাকা কম আসবে। কিন্তু জীবনটা তো বাঁচবে।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

আবারও বড়োসড়ো সাফল্য শান্তিপুর থানার পুলিশের, দোকান থেকে চুরি যাওয়া টাকা সহ ধৃত অপরাধী

উলুবেড়িয়াতে মর্নিং ওয়াক করতে বেরিয়ে বিএসএফ জওয়ানের শ্লীলতাহানির শিকার এক মহিলা

প্রেমের টানে প্রথম বিয়ে তালাক দিয়ে প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধর্ণা প্রেমিকার

বর্ধমানের রসুলপুরে চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী গাড়ি চালক

শান্তিপূর্ণ ভোটের আবেদন জানিয়ে পথে পথে প্রচার স্বপন দত্ত বাউলের

সীমান্তে বাংলাদেশি টাকা সহ বিএসএফের হাতে ধৃত সিপিএম নেতা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর