এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

Per Day Income ৩-৪ কোটি, শাহজাহান কাণ্ডে দাবি CBI’র

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিস্ফোরক তথ্য খুঁজে পেল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা CBI। সন্দেশখালির ‘বেতাজ বাদশা’ শেখ শাহজাহান(Sheikh Sahojahan) নাকি দিনে ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা করে কামাতো। মূলত ঠিকাদারদের কাছ থেকে নেওয়া তোলাবাজির টাকা এবং পঞ্চায়েতের বিভিন্ন প্রকল্পে দুর্নীতির টাকায় সে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র কিনতো। ওই টাকা অস্ত্র কারবারিদের কাছে পৌঁছাতো হাওয়ালার মাধ্যমে। শাহজাহানের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমে এই তথ্যই নাকি পাওয়া গিয়েছে বলে এখন দাবি করছে CBI। এই কেন্দ্রীয় সংস্থার দাবি, প্রথম থেকেই আগ্নেয়াস্ত্র কেনার নেশা(Addiction to Buying Fire Arms) ছিল শাহজাহানের। বাম জমানায় দেশি আগ্নেয়াস্ত্র কিনতেন তিনি। ২০১১ সালের প্রথম দিকে গোরু পাচারের(Cattle Smuggling) কারবার শুরু করেন তিনি। বিভিন্ন জায়গা থেকে গোরু এনে ইচ্ছামতী দিয়ে বাংলাদেশে পাচার শুরু করেন শাহজাহান। এরই সঙ্গে, শাহজাহান সীমান্তের ওপারে পাচার করতে থাকেন চাল, চিনি, পেঁয়াজ, কাপড়সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র। এই বেআইনি কারবার রমরমিয়ে চলায় তাঁর হাতে প্রচুর নগদ অর্থ আসতে শুরু করে। তদন্তকারীরা জেনেছেন, এই সমস্ত ব্যবসা থেকে দৈনিক তাঁর হাতে আসত(Per Day Income) ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা।

তদন্তে নেমে CBI আধিকারিকেরা জেনেছেন, গরু পাচারের ব্যবসা থেকে যা আয় হতো, তা দিয়েই উন্নতমানের বিদেশি অস্ত্র কেনাকাটা শুরু করে শাহজাহান। বেআইনি অস্ত্রের কারবারিরা তাঁর ইটভাটায় যেত। টাকা-পয়সার লেনদেন চলত সেখানেই। প্রথম দিকে আগ্নেয়াস্ত্র রাখা হতো ভাটাতেই। পরে বাড়িতেই আলাদা বাঙ্কার তৈরি করেন তিনি বিভিন্ন ধরনের আর্মস রাখার জন্য। এমনকি, পলায়ন পর্বে শাহজাহানের নির্দেশমতোই সব আগ্নেয়াস্ত্র বিভিন্ন স্থানে সরিয়ে ফেলা হয় যার কিছুটা অংশ গত ২৬ তারিখ CBI আধিকারিকদের হাতে এসেছে। আগরহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান এবং পরে প্রধান থাকার সময়েই ভুয়ো জব কার্ড তৈরি করে সরকারের কাছ থেকে টাকা তোলা শুরু করেন শাহজাহান। পঞ্চায়েতে বিভিন্ন ধরনের কাজ পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের তোলাবাজি তিনি করতেন বলে তথ্য পেয়েছেন CBI আধিকারিকেরা। এইভাবে আসা বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা শাহজাহান বিনিয়োগ করেন আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি কিনতে। কোনও ধরনের নতুন বন্দুক বাজারে এলেই সেটি সবার আগে কিনতেন তিনি। এরপর সেগুলি নিজের ইটভাটায় নিয়ে গিয়ে পরীক্ষা করতেন শাহজাহান এবং লাইসেন্সপ্রাপ্ত বন্দুকধারীদের ঠিকানা জোগাড় করে যোগাযোগ করতেন তাঁদের সঙ্গে। সংশ্লিষ্ট লোকজনের কাছ থেকে গুলিও কেনা হতো। এর পাশাপাশি অন্য জায়গা থেকেও কার্তুজ আসত বলে সিবিআই সূত্রের খবর।   

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

 হাওড়া ষ্টেশনে ধুমধুমার কাণ্ড, মহিলার পেটে ছুরি মেরে খুন

ডেঙ্গির নয়া ভ্যারিয়েন্ট ‘ডেন থ্রি’ , রাজ্য জুড়ে বাড়ছে উদ্বেগ

১০০ টাকা ঘুষ দিয়ে বাংলার মহিলাদের অপমানিত করা হচ্ছে,  শাহকে কটাক্ষ ডেরেকের

নির্বাচন শেষে রাজনৈতিক দলের ব্যানার পোস্টার খুলতে ব্যস্ত কর্মীরা

হলদিয়াতে ভোট প্রচারে গিয়ে বিয়ের সম্বন্ধর প্রস্তাব পেলেন দেবাংশু , কিন্তু এখনই বিয়েতে নারাজ

কৃষ্ণনগরে স্ট্রং রুমের নজরদারিতে ঢিলে ঢালা ভাব, আসানসোলে বজ্র আঁটুনি

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর