এই মুহূর্তে




বিদেশের বাজারে বাড়ছে কদর, জাতীয় ক্যাটালগে স্থান পেল বাংলার কাঠের মুখোশ ও টেরাকোটার মূর্তি

Courtesy - Google




নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার আদিম ঐতিহ্যগুলির মধ্যে অন্যতম টেরাকোটা শিল্প। বাঁকুড়ার পোড়া মাটির ঘোড়ার বিশ্বজোড়া খ্যাতি রয়েছে। এবার বিভিন্ন আঞ্চলিক পণ্যকেই তুলে ধরা হবে আন্তর্জাতিক বাজারে। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছিল, দেশের বিভিন্ন এলাকার আঞ্চলিক পণ্যকে আন্তর্জাতিক বাজারে পেশ করা হবে। এমনকি আঞ্চলিক পণ্যের জিআই ট্যাগ পাইয়ে দেওয়ার ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ভাবা হয়েছিল। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার ও বণিক মহলও সেই উদ্যোগে শামিল হয়েছেন। এর জেরে জিআই স্বীকৃতি মিলেছে বেশ কিছু আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার পণ্যেও।

আরও পড়ুনঃ সরকারি টাকা আত্মসাতের শাস্তি মিলল হাতেনাতে, বাড়িতে টানা তল্লাশির পরই গ্রেফতার আধিকারিক

নিঁখুত কারুকার্যের আদিবাসী পণ্যগুলি বিদেশের কাছে তুলে ধরতে ও সেগুলির প্রচার বাড়াতে ক্যাটালগ তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। পণ্যগুলির রপ্তানি বাড়াতে এই ক্যাটালগটিকে আন্তর্জাতিক বাজারে তুলে ধরা হবে, দাবি বাণিজ্য মন্ত্রকের। সেখানে ঠাঁই পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গের দুটি পণ্য। সেগুলি হল কুশমন্ডির কাঠের মুখোশ ও বাঁকুড়ার টেরাকোটার মূর্তি। এই দুই পণ্যই আন্তর্জাতিক বাজারে ইতিমধ্যেই যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছে। বিদেশে এই পণ্যগুলির চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই চাহিদার কথা মাথায় রেখেই কেন্দ্রীয় সরকারের ক্যাটালগে স্থান পেয়েছে এই দুই পণ্য।

সরকারের এই জিআই ক্যাটালগের তালিকায় বাংলার দুই পণ্যের পাশাপাশি ঠাঁই পেয়েছে ওড়িশার সিমলিপালের কাই চাটনি, নাগাল্যান্ডের চাখেসাং শাল, গুজরাতের পিথোরা পেইন্টিং, অরুণাচল প্রদেশের গালো পোশাক, রাজস্থানের মোলেরা ক্লে ওয়ার্ক, উত্তরাখণ্ডের মুনশিয়ারি রাজমা, ছত্তিশগড়ের জিরাফুল, মহারাষ্ট্রের নানদুরবার আমচুর, কেরলের রবুস্তা কফি, ঝাড়খণ্ডের সোহরাই খোভার পেইন্টিং, বস্তারের ঢোকরা, তেলেঙ্গানার আদিলাবাদ ডোকরা প্রভৃতি।

আরও পড়ুনঃ আরজি কর ইস্যু নিয়ে ফের সরব মুখ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্যসাথীর অপব্যবহারকারীদের শাস্তির হুঁশিয়ারি মমতার

মুখোশ সাধারণত অভিনয়ের কাজে ব্যবহার করা হত, কিন্তু আজকাল ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে বহু মানুষ মুখোশের ব্যবহার করছেন। অন্যদিকে আদিম ঐতিহ্য বজায় রেখে আজও সপ্রভিত বাঁকুড়ার ঘোড়া ও টেরাকোটার মূর্তি। বিদেশেও বহু মানুষ এই সুক্ষ্ম কারুকার্যের মূর্তিগুলি বাড়ি সাজানোর উপাদান হিসেবে ব্যবহার করছেন। আশা করা হচ্ছে এই দুই পণ্য জাতীয় ক্যাটালগে স্থান পাওয়ার পর বিশ্বের বাজারে এগুলির চাহিদা আরও বাড়বে, পাশাপাশি বাংলায় এই ঐতিহ্যবাহী ক্ষুদ্র শিল্পের কারণে কর্মসংস্থানের পথ সুগম হবে।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

শীতের ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু, কলকাতায় পারদ নামল ১৩ ডিগ্রির ঘরে

রবিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে এক ধাক্কায় স্বাভাবিক তাপমাত্রার ৪ ডিগ্রী ছন্দপতন ঘটবে

মৌলবাদীদের হাতে ধর্ষণের ভয়ে রাতের অন্ধকারে সীমান্ত পেরিয়ে এপারে বাংলাদেশি নাবালিকা

বিধাননগরের ময়লা ফেলার জন্য পাথরঘাটায় নতুন ডাম্পিং স্টেশন হবে, ঘোষণা ফিরহাদের

নিউটাউন থানার আইসি’কে ৭ দিনের মধ্যে সরানোর নির্দেশ হাইকোর্টের

দিনদুপুরেই গেদে সীমান্ত পেরিয়ে গ্রামে ঢুকে অস্ত্রের মুখে জমির ফসল লুট করছে বাংলাদেশিরা

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর