নিজস্ব প্রতিনিধি: N-95 কিংবা সার্জিকাল, এখন ভরসা এই দুই-ই। মাস্ক ছাড়া এখন বেরনো দায়। করোনা রুখতে বাজারে এল সোনার মাস্ক। যা পরে বাইরে বেরতেই লোকের কৌতূহলের ঠেলায় মাস্ক খুলে পকেটে পুরে বাড়ি ফিরতে হল মাস্ক মালিককে।
স্বর্ণ ব্যবসায়ী চন্দন দাস। ১০৮ গ্রাম ওজনের সোনার মাস্কটি ১৫ দিনের মধ্য়ে বানিয়েছেন তিনি। যার দাম ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা। বজবজে প্রতিষ্ঠিত সোনার দোকান গণেশ জুয়েলারি। গ্রাহকের অনুরোধেই এই মাস্ক তৈরি করে তারা। চন্দন দাস বলেন, ‘এই মাস্কটির নীচে একটি সার্জিকাল মাস্ক পরতে হবে। হলুদ রঙের। তার জন্য আমরা আলাদা করে ব্যবস্থাও করে রেখেছি মাস্কটির ভেতরে।’
সেই সোনার মাস্কের ছবি সামনে আসার পরই সমালোচনায় সরব হয়েছেন নেটিজেনরা। ‘সম্পত্তির নির্লজ্জ দেখনদারি’ বলে কটাক্ষ করেছেন তারা। তবে চন্দন দাসের বক্তব্য, ‘অনেকে অনেকরকম কথাই বলছেন। সে বলতেই পারেন। কিন্তু, আমরা তো গ্রাহকের অনুরোধ মেনেই এই অর্ডার নিয়েছি।’ তবে প্রথমবার অর্ডার পেলেও দ্বিতীয়বার এই মাস্ক তৈরির অর্ডার আসেনি বলেই জানান ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী।
