এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বাবার বকেয়া ৩৭,০০০ টাকা আদায় করে নিলেন অশীতিপর বৃদ্ধ

courtesy: Google

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ এবার বাবার বকেয়া টাকা পেল ৮৮ বছরের বৃদ্ধ ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুরুর রাজাজিঙ্গারে। জানা গিয়েছে,  রাজাজিঙ্গারের গ্রাম আধিকারির ৮৮ বছরের ছেলে কয়েক দশক ধরে ৩৭,০০০ টাকার বকেয়া আদায়ের জন্য আইনি লড়াই চালাচ্ছিলেন। কর্ণাটক হাইকোর্টের বিচারপতি  পি এস দীনেশ কুমার এবং বিচারপতি টি জি শিবশঙ্কর গৌড়ার ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছেন,’গ্রাম কর্মকর্তা অসংবেদনশীল আমলাতান্ত্রিকতার শিকার হয়েছেন। ক্ষতিপূরণ না পেয়ে মারা গিয়েছিলেন। তার ছেলে, যিনি ৮০ বছর বয়সী, এখনও তার বাবার অধিকারের জন্য লড়াই করছেন। তবে রাজ্য সরকার অযৌক্তিক অবস্থান যে  আবেদনকারীর বাবা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার যোগ্য নন।’ 

প্রসঙ্গত, বেঙ্গালুরুর রাজাজিঙ্গারের বাসিন্দা প্রয়াত টি কে শেশাদ্রি আয়েঙ্গারের ছেলে টিএস রাজন ২০২১ সালে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেছিলেন। তাঁর বাবা চিকমাঙ্গালুরু জেলার কাদুর তালুকের থাঙ্গালি গ্রামে ‘প্যাটেল’ হিসাবে কাজ করতেন। তবুও তিনি তার বকেয়া টাকা পায়নি ।উচ্চ আদালত ১৯৯৭ সালে  কর্ণাটক রাজ্য প্যাটেল সংঘের দায়ের করা পিটিশনটি মঞ্জুর করেছিল। রাজনের বাবাও সুবিধাভোগীদের মধ্যে একজন ছিলেন।আদেশে আগস্ট ১৯৭৯ থেকে জুন ১৯৯০ পর্যন্ত প্রতি মাসে  ১০০ টাকা   ভাতা নির্দিষ্ট করা হয়েছিল। তবে রাজনের বাবা ভাতার জন্য বেশ কয়েকটি আবেদন করেছিলেন কিন্তু তা মঞ্জুর করা হয়নি।

বাবার মৃত্যুর পর রাজন কাদুরের তহসিলদারের কাছে টাকা দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। ২০১৭ সালে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়।এরপর রাজন কর্ণাটক স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হলেও প্রত্যাহার হয়ে যায় সেই আবেদন। রাজনদের আবেদন মঞ্জুর না করার মূল কারণ ছিল তাঁর বাবা এককালীন কোন টাকা পাননি । তবে রাজনের আইনজীবী হাইকোর্টের সামনে যুক্তি দিয়েছিলেন যে রাজ্য সরকারের এই ধরনের অনুমোদন গ্রহণযোগ্য নয় কারণ বকেয়া ভাতা অনুমোদন এবং জারি করার দায়িত্বও সরকারের।

রাজনের আইনজীবীর এই যুক্তির পরেই উচ্চ আদালত নির্দেশ দেয় যে,’ যেহেতু আবেদনকারীকে একাকালীন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি এবং তাই তিনি বকেয়া দাবি করার অধিকারী নন, তাই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে যে যুক্তি দেওয়া হয়েছে তা বিস্ময়কর। তাই রাজ্য সরকারকে ১৯৭৯ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে বকেয়া এবং এককালীন টাকা হিসাব করে প্রদান করতে হবে ।  ১৯৯০ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত ভাতা ও বকেয়া ভাতা প্রতি মাসে ৫০০ টাকা হারে প্রদান করতে হবে। ‘ শুধু তাই নয় তাঁর প্রাপ্য টাকার ওপর ১০ শতাংশ সুদ দেওয়ার ও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

প্রচার চালানোর অর্থ নেই, সরে দাঁড়ালেন পুরীর কংগ্রেস প্রার্থী

যৌন কেলেঙ্কারি কাণ্ডে দেবগৌড়ার পুত্র ও নাতির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় লুকআউট নোটিশ

১৭ জন রোগীকে হত্যার অভিযোগে ৭০০ বছরের বেশি কারাদণ্ড নার্সের

মিলল স্বস্তি, নির্বাচন কমিশনের অনুমোদন পেল আপের প্রচার গান

শাহের বিরুদ্ধে  নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ, কমিশনের দ্বারস্থ কংগ্রেস

২০২৩ সালে ভারতে ৭ কোটির বেশি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে হোয়াটস অ্যাপ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর