এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘এবার ঈদে সামর্থ্য অনুযায়ী ওঁদের খাওয়ান’, অনাথ শিশুদের জন্যে চোখ ভিজল জয়ার

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ঢালিউডের পাশাপাশি টলিউডের তাঁর বেশ নাম ডাক। টলিউডের প্রথম সারির অভিনেত্রীদের তালিকায় ইতিমধ্যেই তাঁর নাম উঠে গিয়েছে। যাই হোক, যেমন অভিনয়ে তাঁর দাপট চলে, তেমনি কোনও অন্যায়ে আপোষ করেন না অভিনেত্রী। মাস কয়েক আগে বাংলাদেশে হাতির ওপরে অত্যাচার দেখে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এমনকী হাতির উপর নির্যাতন বন্ধের জন্যে আদালতেও দ্বারস্থ হন তিনি। যদিও অভিনেত্রীর এই লড়াই অসফল হয়নি। তার ফলও পেয়েছেন জয়া। এদিকে নারীদের উপর অন্যায় অত্যাচার রুখতে কপালের টিপ ভুল জায়গায় লাগিয়ে সরব হয়েছিলেন তিনি। এবং তাঁর পাশাপাশি ঢালিউডের আরও অভিনেত্রীরা প্রতিবাদে নেমেছিলেন।

যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল। তবে জয়া আহসান আওয়াজ তুললেন বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার বাচ্চাদের নিয়ে। আগামী মাসেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র ঈদ। তাই প্রথা অনুযায়ী, শুরু হয়ে গিয়েছে রোজা রমজান মাস। এ সময় প্রতিটি মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সূর্য ওঠার আগেই খেয়ে সারাদিন না খেয়ে থাকতে হয়। এরপর সন্ধ্যার পর ইফতার করা হয়, তখন ভাল মন্দ খাওয়া হয়। এই সময়ে বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোতে এক করুণ দৃশ্য দেখা যায়। এই সময়ে এখানকার বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীরা বাবা-মায়ের সঙ্গে বাড়িতে চলে যায়। কিন্তু রয়ে যায় কিছু অনাথ শিশুরা। এদের মধ্যে কারও বাবা-মা নেই, কারও বাবা নেই মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে।

আবার অনেকের মা নেই, বাবা বাচ্চার খোঁজ রাখে না। সুতরাং এই সময়টা সেই সমস্ত অভাগা শিশুরা কান্না করেই দিন কাটিয়ে দেয়। তাঁদের সহপাঠীরা চলে যায় বাবা-মায়ের সঙ্গে। সারা বছর তাঁদের কষ্ট নাহলেও সহপাঠীদের বাড়িতে চলে যাওয়ার সময় দুঃখ হয়। স্বাভাবিকভাবেই মাদ্রাসায় কেটে যায় তাঁদের জীবন। তখনই হয়তো তাঁদের মৃত মা-বাবার ওপর তাদের অভিমান সৃষ্টি হয়, প্রশ্ন জাগে যদি নাই দেখতে হয়, তাহলে কেন তাঁদের জন্ম দিয়েছে! এই বয়সেই তারা দুনিয়ার একটা নিষ্ঠুর চেহারা দেখেছে। শিশুদের এই করুন চেহারা দেখেই কান্নায় চোখ ভিজে যায় জয়া আহসানের। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করে বলেন, ‘এই ঈদে আপনার কাছাকাছি এতিমখানায় যান। কয়জন বাচ্চা ঈদে বাড়ি যায় নি খোঁজ নিন। তাদের জন্য আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারেন তা নিয়ে যান। এই গরমে তাদের আইসক্রিম খাওয়াতে পারেন। নিদেন পক্ষে একটা চকলেট খাওয়ান। মনে রাখবেন, আজ আপনি বেঁচে না থাকলে আপনার ছোট সন্তান এতিম হয়ে যাবে! আমি ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব যদি আল্লাহ সহায়ক হয়।’(ফেসবুক অপরিবর্তিত)।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বাতিল সমস্ত কনসার্ট, গুরুতর অসুস্থ প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার স্বামী, কী হয়েছে নিকের ?

নজরকাড়া পোশাকে মরিশাসে ছুটি কাটাতে ব্যস্ত বিপাশা

জুন থেকেই পরবর্তী ছবির শুটিং শুরু করছেন শাহরুখ

বিপাকে এলভিশ যাদব, অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলা দায়ের ইডির

ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ঢোকা নিষিদ্ধ শাহরুখের, ঠিক কী হয়েছিল ২০১২ সালে?

মহারাষ্ট্রের বিজেপি নেত্রীর বিরুদ্ধে মানহানি মামলার হুঁশিয়ারি অভিনেতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর