এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মিশে যাচ্ছে কী CPI-CPIM, দাবি ক্রমশ জোরালো হচ্ছে বাম শিবিরে

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশের সবচেয়ে পুরাতন দল। অতিক্রান্ত করেছে শতবর্ষের সন্ধিক্ষণও। তারপরেও জাতীয় নির্বাচন কমিশন(National Election Commission) কেড়ে নিয়েছে জাতীয় দলের তকমা। এই অবস্থায় নতুন করে সংঘবদ্ধ হওয়ার প্রশ্নে জোরাল সওয়াল উঠতে শুরু করেছে দলের অন্দরেই। যার জেরে বাম রাজনীতির সমীকরণে আমূল বদল আসতে পারে বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের। মানে মিশে যেতে পারে CPI ও CPIM।

আরও পড়ুন ১লা বৈশাখে চালু হচ্ছে রাজ্য সরকারের নিজস্ব অ্যাপ-ক্যাব পরিষেবা

স্বাধীনতার পর ১৯৬৪-তে প্রথমবার CPI ভেঙে তৈরি হয় CPIM। সূত্রের খবর, সোমবার কমিশনের তরফে জাতীয় দলের তকমা কেড়ে নেওয়ায় ফের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আওয়াজ উঠেছে CPI’র অন্দরেই। যদিও এই নিয়ে পার্টির তরফে সরকারিভাবে কোনও ঘোষণা করা হয়নি। যদিও অনেক বাম নেতাই মনে করছেন বাম দলগুলি ভেঙে যাওয়ার ফলে কৃষক-শ্রমিক বা খেটে খাওয়া মানুষের কোনও উপকার হয়নি। উলটে বামদের ভোট দিনকে দিন কমেছে। সেই জায়গা থেকেই বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ফের বাম দলগুলির(Left Parties) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। ১৯৫২’র লোকসভা নির্বাচনের পর সংসদে প্রধান বিরোধী দল ছিল CPI। অথচ আজ সেই দলটাই শতবর্ষ অতিক্রম করেও জাতীয় স্তরের রাজনীতিতে তো বটেই রাজ্য রাজনীতিতেও অস্তিত্বের সংকটের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। তবে CPI সূত্রেই জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই কোনও বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। কেননা এক বছরের মধ্যেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের দামামা বেজে যাবে। সেই নির্বাচনে দলের কী ফল হয় তা দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।

আরও পড়ুন ইটভাটার শ্রমিকদের বেতন বাড়ানো হল ৭ শতাংশ

স্বাধীনতার পর বাংলা, বিহার, কেরালা, ত্রিপুরা ও অভিভক্ত অন্ধ্র প্রদেশে ছিল বামেদের শক্ত ঘাঁটি। সেই সময় CPI ছিল বাম আন্দোলনের প্রধান চালিকা শক্তি। বাংলার তেভাগা আন্দোলনের পুরোভাগেও ছিল শতাব্দী প্রাচীন এই বাম দল। কিন্তু ইন্দিরা জমানাতেই কার্যত দুই দলের বিভাজন। তারপর সময় যতই গড়িয়েছে ততই দেশজুড়ে ক্ষমতা হারিয়েছে CPI, উল্টোদিকে দেসজের রাজনীতিতে ক্রমশই শক্তি বাড়িয়েছে CPIM। কিন্তু বাংলায় গদি হারাতেই সামগ্রিক ভাবে বাম শিবিরের ক্ষয় শুরু হয়ে গিয়েছে দেশজুড়ে। ব্যতিক্রমী CPIML। দেশে এখন এই রাজনৈতিক দলটিই ক্রমশ তাঁদের শক্তি ও প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়িয়ে চলেছে। বাংলার বুকে এই দলের কোনও প্রভাব সেভাবে না থাকলেও অনান্য বামদলগুলিও যে খুব বেশি বাড়বৃদ্ধি করতে পেরেছে এমনটাও নয়। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলার বিধানসভা থেকেই বামেরা ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গিয়েছে। এখন তাই CPI ও CPIM মিশে গেলেও রাতারাতি বাংলার রাজনীতিতে যে বিশাল কোনও বড় প্রভাব পড়বে এমনটা মোটেও নয়।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

চাকরি বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম আপিলের শুনানির সম্ভাবনা ৩ মে

৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙল তাপমাত্রা, তীব্র গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী

মিউটেশন আছে মানেই সেই ফ্ল্যাট বৈধ এমন নয়, প্রচারে হাওড়া পুরনিগম

নির্মাণ বর্জ্য হস্তান্তরের বিল না দেখালে কলকাতায় বন্ধ হবে বাড়ি তৈরির কাজ

মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ ২ মে, উচ্চমাধ্যমিকের ৮ তারিখ

রেকর্ড গরম কলকাতায়, ৫০ বছরের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর