এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

আপনার আধার কার্ডের Biometric কী Lock আছে, না হলেই কিন্তু বিপদ

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাইবার জালিয়াতির(Cyber Crime) ঘটনা কিছু নতুন নয়। এবার এক নয়া কায়দায় সাইবার জালিয়াতির ঘটনা সামনে এসেছে। এই পদ্ধতিতে দেখা যাচ্ছে প্রতারকদের কোনও ফোন আসেনি প্রতারিতের কাছে। তারা WhatsApp-এ বা Mail-এও কোনও Link পাঠায়নি। কাউকে OTP, Debit Card’র নম্বর বা ATM’র পিনও শেয়ার করা হয়নি। তবুও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লোপাট হয়ে গিয়েছে টাকা। বর্তমানে এই নয়া কায়দা প্রয়োগ করে জালিয়াতি শুরু করেছে প্রতারকরা। ঘটনার তদন্তে নেমে সাইবার ক্রাইমের বিশেষজ্ঞরা দেখছেন, ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে থাকা আধারের Biometric Lock না থাকার কারণে এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। তাই জালিয়াতদের হাত থেকে বাঁচতে নাগরিকদের আধারের Link করে রাখার পরামর্শ দিচ্ছে বিধাননগর পুলিস কমিশনারেট।

আরও পড়ুন হড়পা বান, সঙ্গে ধস, কাঠগড়ায় সেবক রংপো রেল প্রকল্প

কিন্তু কীভাবে Lock করতে হবে আধারের Biometric? এই নিয়ে বিধাননগর সিটি পুলিশের ফেসবুক পেজে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে প্রথমে গুগলে গিয়ে নিজের আধারকার্ড অ্যাকাউন্টে ঢুকতে হবে। একটি OTP আসবে লিঙ্ক থাকা মোবাইল নম্বরে। সেই OTP দেওয়ার পর আধারের অ্যাকাউন্ট খুলবে। সেখানে Biometric Lock করার অপশন রয়েছে। তা Lock করে দিতে হবে। তবে Lock থাককালীন সিমকার্ড তোলা কিংবা অন্যান্য কাজে Biometric ব্যবহার করা যাবে না। তখন একইভাবে গুগলে গিয়ে আবার Biometric Unlock করে দিতে হবে। এই সমস্ত কাজে অল্প সময়ের জন্য অস্থায়ীভাবে Unlock করা যায়। কাজ মিটে গেলে আবার Lock করে দিলেই হয়ে যাবে। কারণ Biometric Lock করে রাখলে প্রতারকরা এই ধরনের অপরাধ করতে পারবে না।  

আরও পড়ুন ঘুরপথে বিজেপির হাত শক্ত করার পথে কুড়মি নেতারা

একই সঙ্গে তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, এতদিন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা লোপাটের ঘটনা ঘটত। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকদেরও ত্রুটি ছিল। তাঁরা কোনও না কোনও সময় প্রতারকদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে Debit Card’র নম্বর, ATM’র পিননম্বর বা OTP শেয়ার করে দিতেন। অথবা WhatsApp-এ আসা অজানা Link খুলে ফেলতেন। কিন্তু বর্তমানে বেশ কিছু অভিযোগ পুলিশ পেয়েছে যেখানে কেউ কোনও কিছু শেয়ার করেননি। ক্লিকও করেননি লিঙ্কে। কিন্তু টাকা গায়েব হয়ে গিয়েছে অ্যাকাউন্ট থেকে। তদন্তে নেমে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানার অফিসাররা বুঝতে পারেন, ‘Customer Service Point’ বা CSP ব্যবহার করে প্রতারকরা এই কাজ করেছে। বায়োমেট্রিক এবং আধারকার্ডের নম্বর ব্যবহার করে এখন টাকা তোলা যায়। যাঁদের আধারের Biometric Lock করা নেই তাঁদের টাকা গায়েব করতে পারে প্রতারকরা।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বঙ্গে রবিবার পর্যন্ত চলবে ঝড়-বৃষ্টি, আগামী সপ্তাহে ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা

২০২৫ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কবে থেকে, জেনে নিন

উচ্চ মাধ্যমিকে সফল পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা মমতার

উচ্চ মাধ্যমিকে মেধা তালিকায় কলকাতাকে টেক্কা দিয়ে শীর্ষে হুগলি

রাজ্য জুড়ে পালিত রবীন্দ্র জয়ন্তী, বিশ্বকবিকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মমতার

স্বস্তির বৃষ্টি, একধাক্কায় অনেকটাই কমল বঙ্গের তাপমাত্রা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর