এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বদল হতে চলেছে KMC’র Building Act, বিল আসছে বিধানসভায়

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রায় ১৫ বছর পর কলকাতা পুরনিগম বা Kolkata Municipal Corporation যাকে অনেকেই KMC নামে চেনেন সেখানে বদল হতে চলেছে বিল্ডিং আইন বা Building Safety Act’র। নয়া আইন কী হবে, কোন কোন নিয়ম সংযোজন বা বিয়োজন হবে, তা ঠিক করতে তৈরি হয়েছিল একটি বিশেষ কমিটিও। সেই কমিটি ইতিমধ্যেই প্রস্তাবিত বিল্ডিং আইনের খসড়া তৈরি করেছে। কলকাতা পুরনিগমের মেয়র পরিষদের(Mayor in Council) পরবর্তী বৈঠকে তা পাশ হওয়ার কথা। তারপরে রাজ্য সরকারের অনুমোদনক্রমে সেটি নতুন বিল হিসেবে রাজ্য বিধানসভায়(West Bengal State Assembly) পাশ হলে তা আইনে পরিণত হবে। গোটা প্রক্রিয়া শেষ হলে প্রায় ১৫ বছর পর কলকাতা পুরনিগমে বিল্ডিং আইনে পরিবর্তন আসবে। পাশাপাশি, যে সব বেআইনি নির্মাণের ক্ষেত্রে কাজ বন্ধের নোটিস দেওয়া হয়েছে, সেগুলির ওপরেও নিত্যদিন নজরদারির সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। এর জন্য তৈরি হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ।

পুরনিগমের আধিকারিকদের দাবি, শহরের নাগরিকদের মানসিকতায় বিপুল পরিবর্তন এসেছে। সেই পরিবর্তন এবং চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শহরের নির্মাণ শিল্পেও এসেছে নানা বদল। মাথা তুলছে গগনচুম্বী ইমারত। এই পরিস্থিতিতে নাগরিক সুযোগ-সুবিধার কথা মাথায় রেখেই পুরনিগমের নিজস্ব বিল্ডিং আইনেও বদল আনতে হচ্ছে। ২০০৯ সালে শেষবার এই আইনে বদল আনা হয়েছিল। কিন্তু, বর্তমানে নিত্যনতুন সমস্যা, জটিলতা সামনে আসছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে আইন মেনে বাড়ি বানাতে পারছেন না নাগরিকরা। সেই সুযোগে বাড়ছে অবৈধ নির্মাণের প্রবণতা। আবার পুরনো আইনের ফাঁক গলেও বেআইনি কাজ হচ্ছে। তাই, পরবর্তীকালে নতুন নতুন নিয়ম তৈরি হয়েছে। সেগুলিকেও প্রস্তাবিত আইনে বাঁধতে চলেছে পুর কর্তৃপক্ষ। গত দু’বছরে শহরে বেআইনি নির্মাণের ওপর কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে পুর প্রশাসন। লাগাতার ভাঙা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ। তবুও নিত্যনতুন অভিযোগ আসছে।

দেখা যাচ্ছে বেআইনি নির্মাণের খবর পেয়ে পুরনিগমের অফিসাররা সেই জায়গা সরজমিনে তদন্তে যাচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে সেই সব অভিযোগের অধিকাংশই সত্যি। সেই সব ক্ষেত্রে তাঁরা সেখানে কাজ বন্ধের নোটিসও দিচ্ছেন। কিন্তু তারপর স্থানীয় থানার সঙ্গে ‘বোঝাপড়া’য় সেই নির্মাণ হয়েই চলেছে। তার জেরেই রাজ্যের পুরমন্ত্রী তথা কলকাতা পুরনিগমের মেয়র ফিরহাদ হাকিম(Firhad Hakim) নির্দেশ দেন, একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলতে। সেই নির্দেশ মেনে নতুন একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও খোলা হয়েছে। তারপর যেখানে যেখানে নোটিস ইস্যু করা হয়েছে, প্রতিদিন সেই সব জায়গা ঘুরে দেখবেন পুরনিগমের আধিকারিকরা। সেই সঙ্গে ছবি এবং ভিডিও আপলোড করতে হবে ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে। বিল্ডিং বিভাগকে এমনই নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র। সেখানে কাজ হচ্ছে কি না, তা পুরআধিকারিকেরা দেখবেন ও হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে আপডেট করবেন।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

হাইকোর্টে ফের  জামিনের আবেদন খারিজ, জেলেই থাকতে হবে পার্থকে

দেবাশিষের সুপ্রিম ধাক্কা, কমিশনের সিদ্ধান্তে সিলমোহর শীর্ষ আদালতের

নবান্ন-রাজভবন- জাদুঘর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, তদন্তে লালবাজার 

সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের অধ্যক্ষার প্রয়াণে শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

মন্ত্রী- বিধায়কদের জন্য সুখবর, মে মাসেই  পেতে চলেছেন বকেয়া-সহ বর্ধিত বেতন

হাইকোর্টেই বিক্ষোভের মুখে বিকাশ, শুনলেন ‘চাকরিখেকো’ শ্লোগান

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর