এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘মায়ের ঝাণ্ডার কি দাম! যে কড়াইয়ে রান্না করেন, তা মাথায় মারলে বুঝবি’

Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার(Lakhir Bhandar)। বাংলার বুকে রাজ্যের ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার যত আর্থসামাজিক প্রকল্প এনেছে ও চালিয়ে যাচ্ছে তার মধ্যে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় প্রকল্প। বাংলার ২ কোটি ১৩ লক্ষ মহিলা এই প্রকল্পের সুবিধা পান। সাধারন ঘরের মহিলারা এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে বছরে মোট ১২০০০ টাকা পাচ্ছেন। তপশিলী জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের মহিলারা মাসে ১২০০ টাকা করে বছরে ১৪৪০০ টাকা করে পাচ্ছেন। এই প্রকল্পের পিছনে রাজ্য সরকারের বাৎসরিক খরচের পরিমাণ ২৬ হাজার কোটি টাকা। এই প্রকল্প বাংলার মা-বোনদের দিয়েছে সম্মান, আত্মনির্ভরতা। সেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে বিজেপির(BJP) নেতারা। আর তাই এদিন গর্জে উঠলেন এই প্রকল্পের জন্মধাত্রী বাংলার অগ্নিকন্যা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন মালদার(Malda District) বুকে তাঁতিপাড়ার সভা থেকে তিনি রীতিমত সাবধান(Alert) করে দিলেন লক্ষ্মীর ভান্ডার বিরোধীদের।

কী বলেছেন মমতা এদিন? এদিন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘কেউ মাকে মা বলে, কেউ আম্মা, কেউ মাদার। আদতে মা একই থাকে। বলছে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করে দেবে। আমি বলি সাহস থাকা ভাল, কিন্তু দুঃসাহস দেখিও না। এটা তোমাদের টাকা না, বাংলার মা-বোনেদের টাকা। এ টাকায় হাত দেওয়ার চেষ্টা করেছো কী কড়ায় গন্ডায় দাম চোকাতে হবে তোমাদের। তখন বুঝবি, মায়ের ঝাণ্ডার কি দাম! যে কড়াইয়ে রান্না করেন, তা মাথায় মারলে বুঝবি। আমি সবাইকে বলছি মা-বোনেরা, যত দিন বেঁচে থাকবেন, পাবেন। ৬০ বছর পর্যন্ত লক্ষ্মীর ভান্ডার-। তার পরে লক্ষ্মীর ভান্ডার-২।’

এর পাশাপাশি মমতা বলেন, সাধুরা গেরুয়া পরে। আজ গেরুয়া পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে চোর ডাকাত, মাফিয়া। এদের মনুষ্যত্বের দাম রয়েছে? নেই। তাই ওরা একটাই কথা জানে, যত পারো, মিথ্যে বলে যাও। ভাবে এ ভাবেই মিথ্যে এক দিন সত্যি হবে। মনে রাখবেন তাই আপনার এক ভোটের মূল্য অনেক বেশি। কোটিপতির যা ভোটের দাম, সাধারণ মানুষেরও তা-ই ভোটের দাম। তৃণমূলের মতো দল এ দেশে কেন, সারা পৃথিবীতে দুর্লভ। এক ঘর-সংসার চলতে গেলে, একজন দুষ্টু হয়। কেউ  মিষ্টি হয়। কেউ দুষ্টুমি করলে পদক্ষেপ করতে ছাড়ি না। বিজেপি আজ পর্যন্ত করেনি। গুজরাতে দাঙ্গায় হাতে রক্ত মেখেছে। হাথরস, গুজরাতের নির্যাতিতা বিচার পায়নি। কুস্তিগীর সাক্ষীর উপর অত্যাচার করা হয়েছে। যে অত্যাচার করলেন, তাঁকে নেতা বানিয়ে দিল। বিজেপিকে হরিয়ানায় ঢুকতে দিচ্ছে না। ওদের লজ্জা নেই। ঘৃণা নেই।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস রোড থেকে উদ্ধার ১২ লক্ষ টাকা ,গ্রেফতার ২

অভিজিতের প্রার্থী পদ বাতিলের দাবি শশী পাঁজার

পঞ্চম দফার নির্বাচনে ৭ লোকসভা কেন্দ্রে থাকছে ৬১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

শেষ ইচ্ছেপূরণ, ভোট দিয়েই মৃত্যু হাওড়ার বৃদ্ধার

সিএএতে আবেদন করলে ভোটের পরে জেলে ভরে দেবে, দাবি মমতার

দুর্গাপুরের কারখানায় পাঁচিল ভেঙে মৃত ২ শ্রমিক, আহত আরও ২

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর