নিজস্ব প্রতিনিধি: সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচন। নেতাজি ইন্ডোরে সকাল থেকেই প্রক্রিয়া চলছিল। যা শেষ পর্যায়ে। বক্তব্য রাখছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
- তৃণমূলের প্রথম ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক দিল্লিতেই হবে
- তৃণমূলের একটাই গ্রুপ, কেউ বাদ নয়, সবাইকে নিয়েই চলতে হবে
- দু’বছরে বাংলাকে শক্ত করতে হবে তৃণমূলকে, ৪২-৪২ আসন চাই মোদিকে হারাতে
- অখিলেশের পাশে দাঁড়াতে উত্তরপ্রদেশে যাচ্ছি, বিধানসভায় ভোটে লড়ব না তবে লোকসভায় ভোটে লড়ব
- দুর্গাপুজোর একমাস আগে মিছিল করব, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের মেয়েরা থাকবেন সেখানে
- রাজনৈতিক ভাবে ও গণতান্ত্রিক ভাবে লড়াই করতে হবে জিততে হবে পুরভোটে
- এবার আমার লক্ষ্য শিল্প ও কর্মসংস্থান
- আমার কাছে খবর এসেছে ২৭ জন বিজেপি বিধায়ক তৃণমূলে আসতে চাইছে, নেওয়া হবে আসতে আসতে, তবে জোর করে নয়
- কেউ কারোর সঙ্গে দ্বন্দ করবেন না, দল একটাই তৃণমূল, চিহ্ন জোড়াফুল, তাই দ্বন্দ নয়,
- ২৬ শে জানুয়ারি আমি এক ঘোড়াকে দেখেছিলাম যিনি বারবার আমাকে গালাগালি দিচ্ছিলেন
- আমাদের আইন দেখাচ্ছে, সংবিধান দেখাচ্ছে, নির্বাচন এলেই ইডি-সিবিআই সক্রিয় হয়। অনুব্রতকে বারবার ডাকছে বেচারা ও অসুস্থ। অভিষেক গোয়ায় নির্বাচন করছে ওর বন্ধু, আইনজীবী সবাইকে ডাকছে, জেরা করছে
- আমি জীবনে একজন কাউন্সিলরকে ভয় পান নি, উনি ঘোড়ার পাল আমাকে ভয় দেখাচ্ছে
- রাজ্যে একজন ঘোড়ার পালকে পাঠিয়েছে কেন্দ্র শাসন করতে, ঘরে বসে দূরবিন দিয়ে বাংলার কুৎসা করছে
- নরেন্দ্র মোদি নোটবন্দি করেছিল আর আমি তার পাল্টা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প তৈরি করেছি
- মানুষ চাল চায়, ডাল চায় হীরে নয়, ওরা শুধুই হীরের ঘণ্ট খাওয়াবে বলে ঠিক করেছে
- দুষ্ট দুষ্ট খেলা খেলছে, আজকে দুঃশাসন ও দুর্যোধন বেঁচে থাকত তাহলে এই সরকারকে দেখে ডুবে মৃত্যুবরণ করত
- বিজেপি ও কংগ্রেস চু কিতকিত খেলছে, কংগ্রেস বিজেপির হয়ে ভোট করাচ্ছে
- করোনার নামে দোহাই দিয়ে নির্বাচন করছে
- ব্যাঙ্ক থেকে ঘরবন্দি, পেগাসাস থেকে আদালত বন্দি, সবটাই বন্ধ করে দিচ্ছে, আন্দোলনের ভাষা কেড়ে নিচ্ছে
- আমরা এনআরসি ও এনপিআর নেই আন্দোলন করেছিলাম, দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশে কতজন মারা গিয়েছেমন সেই আন্দোলনে
- বিজেপির তিন রত্ন ইডি-সিবিআই ও অর্থ বাকি সব অনর্থ
- কেউ ঘেউ ঘেউ করলে পাল্টা ঘেউ ঘেউ করব, বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে
- ১০০ দিনের কাজের টাকা কমিয়ে দিয়েছে, বিজেপির বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করে না
- বাংলা না থাকলে দেশ স্বাধীন হত না, গান্ধিজি বিহার-বাংলা থেকে লড়াই করেছিলেন
- আমি না বললে চ্যারিটি অফ মিশনারিসের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেই দিত
- ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল-এর সম্পর্ক কেমন? কোথায় নিয়ে যাচ্ছে দেশটাকে
- সন্ধ্যা দিকে যা অসম্মান করা হয়েছে তা লজ্জাজনক
- প্রতিবাদ করলেই পেগাসাস-এর ভয় দেখাবে, অভিষেক ও পিকের ট্যাপ করা হয়েছে এটা প্রমাণিত
- ‘পদ্মভূষণ’ এখন ‘রাজনৈতিক ভূষণ’-এ পরিণত হয়েছে
- আমরা চেয়েছিলাম বিজেপি বিরোধী দলগুলিকে একছাতার তলায় আসুক, কেউ না এলে কী করব, তাই রবি ঠাকুরের ভাষায় এগিয়ে যাচ্ছি, ‘একলা চলো রে’
- সিপিএমকে হারাতে পারলে টাকায় চলা বিজেপিকেও হারাতে পারব
- তৃণমূলের অপর নাম সংগ্রাম ও আন্দোলন
- আমাদের মত দেশের কোনও দল নেই যারা আন্দোলন করতে করতে উঠে এসেছে
- কীভাবে তৃণমূল কংগ্রেস তৈরি হল তার জন্য বই লিখেছি, আমতার কান্দুয়া থেকে তাজপুর, নন্দীগ্রাম কিংবা সিঙ্গুর সবই বইতে লিপিবদ্ধ করেছি
- তৃণমূল কংগ্রেস বাংলার ভিত্তি
- ২০১৬ সালে জাতীয় নির্বাচন কমিশন আমাদের সর্বভারতীয় দলের তকমা দেয়
- প্রথমে তৃণমূলের নাম ছিল পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেস, পরে জনপ্রিয়তা দেখে আমি সর্বভারতীয় করে দিই
- আমাদের দলের মূল বাংলা