এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বেআইনি নির্মাণ রুখতে গাফিলতি, KMC’র ১৬ ইঞ্জিনিয়রকে Show Cause

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: মেয়র আগেই সতর্ক করেছিলেন পুর আধিকারিকদের। জানিয়েছিলেন, শহরে(Kolkata) বেআইনি নির্মাণ(Illegal Construction) রুখতে পুরনিগমের আধিকারিকদের কর্তব্যে গাফিলতির ঘটনা সামনে এলে কড়া পদক্ষেপ নিতে তিনি দ্বিধাবোধ করবেন না। বাস্তবেও সেইরকমটাই হল। কলকাতা পুরনিগম এলাকায় বেআইনি নির্মাণ রুখতে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে কলকাতা পুরনিগম বা KMC’র Building Department’র ১৬ জন Sub Assistant Engineer এবং Assistant Engineer-কে Show Cause করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জনকে সাসপেন্ডও করা হয়েছে বলে মেয়র ফিরহাদ হাকিম নিজে জানিয়েছেন। বেআইনি বিল্ডিং নির্মাণে যে সব ইঞ্জিনিয়র মেয়রের(Mayor Firhad Hakim) রোষে পড়েছেন তাঁরা শহরের ১৬টি বরোর বিভিন্ন অফিসে কর্তব্যরত ছিলেন।

শহরে বেআইনি নির্মাণ বন্ধের জন্য বরো অফিসে কর্তব্যরত Sub Assistant Engineer ও Assistant Engineer-দের এলাকায় ঘুরে-ঘুরে নজর রাখার কথা। কিন্তু বাস্তবে তা হচ্ছিল না। তার আঁচ মিলছিল Talk To Mayor অনুষ্ঠানে। এই অনুষ্ঠানে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গড়ে চার থেকে পাঁচটি করে বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ শুনতেই হয় মেয়রকে। সেই ছবি বদলাতে পুরপ্রশাসনে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন ফিরহাদ। জানিয়েছিলেন, পুরনিগমের Sub Assistant Engineer ও Assistant Engineer-দের এলাকায় ঘুরে-ঘুরে নজর রাখতে হবে। যেখানেই বেআইনি নির্মাণের ঘটনা চোখে পড়বে সেখানেই বরোর Sub Assistant Engineer খবর দেবে Assistant Engineer-কে। সেই খবর জানাতে হবে বিল্ডিং বিভাগের ডিজিকে। এরপর ডিজি ওইসব বেআইনি নির্মাণে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন। যদিও বাস্তবে সেই নির্দেশ ঠিকমতো না মানার জেরেই এবার ১৬জনের ওপর কড়া পদক্ষেপ নেমে এসেছে।

যদিও মেয়র জানিয়েছেন আগের তুলনায় শহরে বেআইনি নির্মাণের প্রবণতা অনেকটাই কমেছে। তিনি জানিয়েছেন, ‘কলকাতা পুরনিগমের লক্ষ্য হচ্ছে শুরুতেই বেআইনি বিল্ডিং বন্ধ করা। এক দল প্রমোটর আছে যাঁরা বেআইনি ভাবে আবাসন বানিয়ে ফ্ল্যাট বিক্রি করে দেন। তারপর ওই সব ফ্ল্যাটে লোক বসবাস শুরু করে দেয়। মানবিকতার কারণে ওই বেআইনি বিল্ডিং নিয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমস্যা হয়। তবে পুরনিগমের বিল্ডিং বিভাগ যে বেআইনি নির্মাণ রুখতে আগের তুলনায় অনেক সক্রিয় হয়েছে। শহরে বেআইনি নির্মাণের প্রবণতা আশি শতাংশ কমেছে। আমরা প্রচুর বাড়ি সাম্প্রতিক সময়ে ভেঙে দিয়েছি। আগের তুলনায় বিল্ডিং প্ল্যানের অনুমোদন করা আমরা অনেক সহজ করে দিয়েছি। তাই এখন আর বেআইনিভাবে বিল্ডিং বানানোর কোনও প্রয়োজন হয় না।’ যদিও বরো স্তরের ইঞ্জিনিয়রদের উপরে পুর কর্তৃপক্ষের কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়ে একাংশের মধ্যে ক্ষোভও তৈরি হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, নিচুস্তরের কয়েকজন Sub Assistant Engineer এবং Assistant Engineer-কে শাস্তি দিয়ে শহরে বেআইনি বিল্ডিং নির্মাণ বন্ধ করা কঠিন কাজ। একটি বেআইনি নির্মাণের পিছনে অনেক কারণ থাকে। পুর কর্তাদের সেই কারণগুলিও খতিয়ে দেখার দরকার রয়েছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ রাজভবনের মহিলা কর্মীর

রবিবার থেকে জেলায় জেলায় শুরু হবে বৃষ্টি, সোমবার ভিজতে পারে কলকাতা

তৃণমূলের তারকা প্রচারের তালিকা থেকে বাদ পড়লেন কুণাল

প্রথম চেষ্টাতেই মাধ্যমিক পাশ করে চমকে দিলেন ফুটপাতের প্রিয়া

তীব্র গরমে কলকাতায় বাড়ছে জল সমস্যা,পথে নামল পুরসভা

মেট্রো পরিষেবার সময়সীমা বাড়ানো নিয়ে বিবেচনার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর