নিজস্ব প্রতিনিধিঃ চলতি বছরের দুর্গাপুজোর আমেজ শেষ। আবাসন ও কিছু বারোয়ারি পুজোর বিসর্জন মঙ্গলবারেই হয়েছিল। বাংলায় রাজ্যপাল হিসেবে প্রথম পুজো কাটালেন সিভি আনন্দ বোস। একাধিক মণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন। আর দশমীর শেষে সেরা পুজোর তালিকায় বেছে নিলেন ৪ পুজোকে। দুর্গারত্ন পুরষ্কার দেওয়া হবে এই পুজোগুলিকে।
থিম, মণ্ডপসজ্জার ওপর বিবেচনা করে ৪ পুজোকে বেছে নেওয়া হয়েছে সাধারণ মানুষের ভোটের ভিত্তিতে। রাজভবনের ইমেল আইডিতে যেসব পুজোর নাম পৌঁছেছিল তার মধ্য থেকেই বাছাই করা হয়েছে। সেই তালিকায় প্রথমেই নাম রয়েছে টালা প্রত্যয়ের। বিশেষত মণ্ডপজুড়ে আলো-আধারির সজ্জাতেই প্রথমেই বেছে নেওয়া হয়েছে এই পুজোর নাম। দ্বিতীয় স্থানে হুগলির অন্যতম পুজো ‘কল্যাণী আইটিআই’। এবছর প্রচুর মানুষ এই পুজোয় ভিড় করেছিল। জেলার পুজো হলেও কলকাতার মত জাঁকজমক ছিল এই পুজোয়। তৃতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনার বরানগরের ‘বন্ধুদল স্পোর্টিং ক্লাব’-এর পুজো। বিশেষত সবুজায়নের ওপর ভিত্তি করে এই পুজোর থিম করা হয়েছিল। পরিবেশ বান্ধব থিমের জন্য এই পুজোকে বেছে নেওয়া হয়েছে। চতুর্থ স্থানে বরানগরের ‘নেতাজি কলোনি লো ল্যান্ড’-এর পুজো।
পঞ্চমীর দিনই রাজভবনের তরফে সেরা পুজোগুলিকে পুরষ্কারের কথা ঘোষণা করা হয়। দুর্গারত্ন পুজো হিসেবে ৫ লক্ষ টাকা করে পুরষ্কার দেওয়া হবে। সাধারণ মানুষের ভোটের ভিত্তিতেই সেরা পুজোর নাম বাছাই হবে বলা হয়েছিল। দেওয়া হয়েছিল ইমেল আইডি। সেখানেই প্রতিযোগিতায় নাম লিখিয়েছিল পুজো উদ্যোক্তারা।