নিজস্ব প্রতিনিধি: তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, বকটুই (BAGTUI) কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখের রহস্যমৃত্যুতে জড়িত তিনি। তিনি সিবিআই আধিকারিক সুশান্ত ভট্টাচার্য। তিনিই আবার গরুপাচার মামলার তদন্তকারী আধিকারিক। সিবিআইয়ের দাবি, আত্মহত্যা করেছিলেন লালন। অন্যদিকে মৃতের স্ত্রীর দাবি, অভিযুক্ত সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়ে মারধর করার করার পর খুন করেছে লালনকে। অভিযোগ, লালনের স্ত্রীকেও হুমকি দেওয়া হয়েছিল এবং মারধর করা হয়েছিল। শুক্রবার সেই অভিযুক্ত সিবিআই আধিকারিক ছাড়লেন হুঙ্কার।
এফআইআরে তাঁর নাম রয়েছে ৪ নম্বরে। তিনি ডিএসপি র্যাঙ্কের আধিকারিক। একটি সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে শুক্রবার তাঁর গর্জন, ‘সিবিআইয়ে চাকরি করি। কাউকে ভয় পাই না’। তাঁর দাবি, তিনি বকটুই কাণ্ডের তদন্তে কখনও ছিলেন না। এমনকি ওই গ্রামেও কখনও যাননি। আরও দাবি, বকটুই কাণ্ডের তদন্তে যারা যুক্ত তাঁদের সঙ্গেও কখনও কথাও হয়নি তাঁর।
তিনি বলেন, তদন্তের জন্য বীরভূম যেতে হতে পারে। উল্লেখ্য, সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে রোষে উত্তপ্ত বকটুই। বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে রামপুরহাট ও দুর্গাপুরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অস্থায়ী ক্যাম্পেও। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সিবিআইয়ে চাকরি করি। কাউকে ভয় পাই না’।