এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

আদিবাসী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে নবান্নের সভাঘরে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী

Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী সপ্তাহেই জেলা সফরে বার হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। সেই সফরের তালিকায় থাকছে জঙ্গলমহলের(Junglemahal) ৩ জেলা পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম এবং সম্ভবত দুই মেদিনীপুর। তবে সেই সফরসূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। সেই সফরের আগেই অবশ্য এদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নবান্নের(Nabanna) সভাঘরে সাঁওতাল, ভূমিজ, মুন্ডা, লোধা, কুড়মি –সহ নানা জনজাতি সংগঠনগুলির(Tribal Social Organizations) সামাজিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক সারলেন মুখ্যমন্ত্রী। সূত্রের খবর সেই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের সরকারি আধিকারিকদের একাংশের ভূমিকা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ উগরে দেন। এমনকি নির্দিষ্ট ভাবে বেশ কিছু আধিকারিককে কাজ ঠিক মতন না করার জন্য তাঁদের আগামী দিনে বদলি করে দেওয়ার বার্তাও দেন বলে সূত্রের দাবি। এদিনের বৈঠকে কুর্মিদের প্রতিনিধি সহ একাধিক আদিবাসী সংগঠনের ২জন করে প্রতিনিধি হাজির ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যসচিব(Chief Secretary of West Bengal) বি পি গোপালিকা(B P Gopalika) এবং রাজ্যের দুই মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা ও জ্যোৎস্না মান্ডি।  

সূত্রের দাবি অনুযায়ী এদিনের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী জানতে পারেন রাজ্য সরকারের নানা আর্থসামাজিক প্রকল্পের সুবিধা জঙ্গলমহলের একদম তৃণমূল স্তর অবধি পৌঁছাছে না। বেশ কিছু উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ শুরুই হয়নি। আবার কিছু কাজ শুরু হয়ে তা মাঝপথে থমকে দাঁড়িয়ে আছে। আদিবাসী সংগঠনের প্রতিনিধিদের দাবি, বেশ কিছু সরকারি আধিকারিকের জন্যই এই অবস্থা। সেই কথা শুনেই নিজের ক্ষোভ উগরে দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানানা, ‘একটা অফিসারের কাজের জন্য কেন বার বার সরকারের মুখ পুড়বে? কিছু অফিসার আছে যারা কাজ করে না সঠিক সময়ে। আমি কিন্তু অফিসারদের মূল্যায়ন করব। ২ বছর বাদে বদলি হয়ে যাবে, এই ভাবে অফিসাররা কাজ করলে হবে না। আমি কেন কথা শুনব অফিসারদের জন্য?’ তবে মুখ্যমন্ত্রী এই কথা আদিবাসী নেতাদের বলেননি। সূত্রের দাবি অনুযায়ী তিনি তা বলেছেন বৈঠকে উপস্থিত থাকা রাজ্যের মুখ্যসচিবকে। মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, অফিসারদের কাজের রিপোর্ট তাঁর চাই।

এদিনের বৈঠকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়েও মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষোভের মুখে পড়ে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর। রাজ্যের দফতরের খামতির পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী বিরোধীদেরও এদিন নিশানা বানান। তিনি বলেন, ‘শিক্ষক নিয়োগই তো করতে দিচ্ছে না। এখানে বিজেপির কয়েকজন বসে আছেন। তারা পিল করছেন আর অ্যান্টাসিড খাচ্ছেন। যখন তোমার হাতে কিছুই নেই, তখন প্যারা টিচারদের নিয়ে কাজ চালাতে হবে। স্কুল শিক্ষা দফতরেরও খামতি আছে।’ 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মাধ্যমিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য দেড় লক্ষ পড়ুয়া! চিন্তায় শিক্ষাবিদরা

সফল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের ট্যুইট শুভেচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর

ডাক্তারি পড়তে আগ্রহী মাধ্যমিকের প্রথম দশে থাকা দুই পড়ুয়া

‘একেবারে মেরিট লিস্টে নাম আসবে ভাবেনি’, ভবিষ্যতে কি হতে চায় মাধ্যমিকের দ্বিতীয় সাম্যপ্রিয়?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশের হারে শীর্ষে কালিম্পং, কলকাতার স্থান  কত ?

ভবিষ্যতে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখে মাধ্যমিকে প্রথম চন্দ্রচূড়

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর