নিজস্ব প্রতিনিধি, নদিয়া: “No voter to be left behind” এই শিরোনাম নিয়ে”যারা বুথে যেতে পারেন না ভোট দিতে,নির্বাচন কমিশনের তরফে বুথ নিয়ে যাওয়া হল ভোটারদের বাড়ি ভোট নিতে”।এরকম ১২৩৮ জন ৮৫ বছরের বেশি বৃদ্ধ বৃদ্ধা এবং ৪০% এর বেশি শারীরিক প্রতিবন্ধী ভোটারের বাড়িতে ৩৫ টি টিম ভোট নিতে ৮/৫/২৪ এবং ৯/৫/২৪ এই দুদিন যাচ্ছেন ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে।নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর চারজন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান, এক বা দুজন রাজ্য পুলিশ নিয়ে প্রতি টিম এ থাকছেন দুজন পোলিং অফিসার , একজন মাইক্রো অবজার্ভার, একজন ভিডিও গ্রাফার, এবং সুপারভাইস করার জন্য সেক্টর অফিসার।
সকাল ৮ টায় শান্তিপুর(Shantipur) বিডিও অফিস থেকে বেরিয়ে ৩৫ টি পোলিং টিম সারা শান্তিপুর ব্লক এবং মিউনিসিপালিটি এর ভোটার দের বাড়ি বাড়ি ঘুরে পোস্টাল ব্যালট এর মাধ্যমে ভোট নেন। নদিয়ার ফুলিয়া বিডিও অফিস থেকে সকাল আটটা থেকে ভোট গ্রহণ করার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বিতরণ শুরু করা হয়।ডিসিআরসি সেন্টার থেকে একাধিক নির্বাচনী আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন। এদিনের এই ডিসিআরসিতে যদিও এই প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে অটোসাটো করা হয়েছিল নিরাপত্তা ব্যবস্থা। একাধিক কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান এবং রাজ্য পুলিশের আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ,ইটের দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত্যু হল দুই শ্রমিকের। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার নাকাশিপাড়া থানার মোটা বড়গাছি একটি ইট ভাটায়। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃত ওই শ্রমিকের নাম যোগেশ্বর হেমব্রম (২৮), ও তালা কুড়ি হেমব্রম (২৫)। সম্পর্কে এরা স্বামী-স্ত্রী,বাড়ি ঝাড়খন্ড রাজ্যে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় ইট ভাটাতে কাজ করার সময় হঠাৎই ভাটার দেওয়াল ধসে চাপা পড়ে। এরপর চেঁচামেচিতে ভাটার অন্যান্য শ্রমিকরা ছুটে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে বেথুয়াডহরি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাদের দুজনকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এরপর মৃতদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য নাকাশিপাড়া থানার পুলিশ নিয়ে যায়। ইটের দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত্যু হল দুই শ্রমিকের।