এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মোদির অটল পেনশন যোজনায় ভরসা মমতার বাংলার, নেপথ্যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রধানমন্ত্রীর মান রাখল বাংলা(Bengal)। মোদির মুখে হাসি ফোটালেন মমতার রাজ্যের বাসিন্দারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির(Narendra Modi) হাত ধরে দেশে চালু হয়েছে অটল পেনশন যোজনা(Atal Pension Yojna)। ১৮ বছর বয়স থেকে শুরু হয়ে ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত সময়সীমায় অটল পেনশন যোজনায় নাম নথিভুক্ত করা যায়। ১৮ বছর বয়সে শুরু করলে মাসিক অথবা ত্রৈমাসিক কিংবা বার্ষিক প্রিমিয়ামের অঙ্কও সবথেকে কম হয় এই প্রকল্পে। ২০২১ সালে পেনশন যোজনায় গ্রাহক বেড়েছিল ৯২ লক্ষ। ২০২২ সালে নতুক করে গ্রাহক হয়েছেন আরও ১ কোটি ২০ লক্ষ। এক বছরে এটা রেকর্ড বৃদ্ধি। এই প্রথম এই যোজনায় কোনও বছরে এক কোটির বেশি গ্রাহক হল। এটা যদি মোদি সরকারের এই প্রকল্পের সাফল্য হয়, তাহলে বলতেই হয় এই সাফল্যের পিছনে একটা বড়সড় ভূমিকা রয়েছে বাংলার। কেননা কেন্দ্রের তথ্যই বলছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) রাজ্যের মহিলারাই দেশে মধ্যে সব থেকে বেশি এই প্রকল্পে নাম লিখিয়েছেন। সবথেকে বেশি মহিলা এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে যে রাজ্যে থেকে সেটি হল, পশ্চিমবঙ্গ। আবার পুরুষদের মধ্যেও যে সব রাজ্য এগিয়ে আছে এই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করতে সেখানেও দেখা যাচ্ছে তৃতীয় নম্বরেই রয়েছে বাংলা।

আরও পড়ুন বাংলার অষ্টমির বাউন্সারে কুপোকাত খোদ প্রধানমন্ত্রী

অটল পেনশন যোজনায় সর্বোচ্চ সংখ্যক গ্রাহক হওয়ার ক্ষেত্রে দেশে যে ৫টি রাজ্য এগিয়ে আছে সেগুলি হল –  উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ু। এই প্রকল্পে এখন যত গ্রাহক আছেন তার মধ্যে ৮২ শতাংশই বেছে নিয়েছেন মাসে মাত্র এক হাজার টাকার প্রকল্প। মাত্র ১১ শতাংশ মানুষ বেছে নিয়েছেন মাসে ৫ হাজার টাকা পেনশন প্রকল্পকে। এই প্রকল্পে সবথেকে বেশি গ্রাহক অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সের। মোট গ্রাহকদের তুল নায় সেটা ২৮ শতাংশ। ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সি গ্রাহক সংখ্যা ২৫ শতাংশ। ৩৫ বছরের বেশি গ্রাহকের সংখ্যা ১১ শতাংশ। তবে প্রশ্ন হচ্ছে বাংলা থেকেই কেন দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি সংখ্যক মহিলা এই প্রকল্পে নাম লিখিয়েছেন? বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এর পিছনে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার(Lakhir Bhandar)। মমতাকে টেক্কা দিতে বিজেপি যেমন এই প্রকল্পকে যতটা বেশি সম্ভব প্রচার করেছে, মানুষকে প্রকল্পে অংশ নেওয়ার জন্য এগিয়ে আসতে বলেছে তেমনি মমতার হাত ধরে যারা লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে মাসে মাসে ৫০০ বা ১০০০ টাকা করে পাচ্ছেন তাঁরা ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এই প্রকল্পে যোগ দিয়েছেন। কেননা এই প্রকল্পের সর্বনিম্ন মাসিক প্রিমিয়াম মাত্র ৪২টাকা। এই সামান্য অর্থ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের পাওয়া টাকা থেকে বাঁচিয়ে ফের অটল পেনশন যোজনায় বিনিয়োগ করেছেন বাংলার মেয়েরা।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

৩ মাসের ভোট গেরোয় নতুন নাম নথিভুক্তকরণ বন্ধ স্বাস্থ্যসাথীতে, বিপাকে বহু পরিবার

ভোট বড় দায়, বামেদের মুখে ঝামা ঘষে মমতার লক্ষ্মীর ভান্ডারের পাশে বৃন্দা

শ্লীলতাহানি কাণ্ডে রাজভবনে ৩ কর্মীর বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর

কেন এত সময় লাগছে? মানিকতলা উপনির্বাচন নিয়ে কমিশনকে ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস রোড থেকে উদ্ধার ১২ লক্ষ টাকা ,গ্রেফতার ২

অভিজিতের প্রার্থী পদ বাতিলের দাবি শশী পাঁজার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর