এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মুখ ফেরাচ্ছেন বাংলার মেয়েরা, ঘরে ঘরে ধাক্কা বিজেপি’র

নিজস্ব প্রতিনিধি: একুশের ভোটযুদ্ধে গেরুয়া বাহিনী যতই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে সরব হয়ে থাকুক না কেন, বাংলার মানুষ বাংলার(Bengal) মেয়ের ওপরেই আস্থা রেখেছিল। বিজেপি(BJP) ডাক দিয়েছিল, ‘আবকে বার ২০০ পার’। কিন্তু তার অর্ধেকও তারা জোগাড় করতে পারেনি। বরঞ্চ তৃণমূলের(TMC) আসন পেয়ে গিয়ছিল ২০০’র বেশি। এখন সেই বিজেপি লোকসভা নির্বাচনের আগে নতুন করে তাঁদের সংগঠন সাজাতে গিয়ে সব থেকে বেশি ধাক্কা তথ্যা প্রত্যাখানের মুখ দেখছে বাংলার মহিলাসমাজের(Women Society) কাছ থেকেই। বাংলার মহিলারা বিজেপির হাজার ডাকেও সাড়া দিচ্ছেন না। তাঁরা ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’(Lakhir Bhandar)-এর ওপরেই আস্থা রাখছেন।

বঙ্গ বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলায় দলের বুথস্তরের সংগঠনকে মজবুত করতে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব রাজ্যের প্রতিটি জেলায় প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে ৩১ জনকে নিয়ে বুথ স্তরের সংগঠন গড়ার নির্দেশ দিয়েছে। আর সেই সংগঠন গড়তে গিয়ে এখন কার্যত কালঘাম ছুটছে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের। সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় দলের তো একজন কর্মীও দেখা যায় না, এবার তপশিলী জাতি ও উপজাতি অধ্যুষিত এলাকাগুলিতেও একই ছবি দেখা যাচ্ছে। তবে সব থেকে বড় ধাক্কা এসেছে বাংলার মহিলা সমাজের কাছ থেকে। দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বলে দিয়েছিল, বুথ পিছি ৩১জন সক্রীয় সদস্য জোগাড় করার পরে তাঁদের মধ্যে ১১জনকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। এই ১১ জন পদাধিকারী থাকবেন, বাকিরা সাধারণ সদস্য। শুধু তাই নয়। কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এটাও বলে দিয়েছিল ওই ১১জনের মধ্যে অন্তত ১জন মহিলা হতেই হবে এবং ৩১জনের মধ্যে অন্তত ১১জন মহিলা কর্মী থাকতে হবে। এই শর্ত মানতে গিয়েই এখন কালঘাম ছুটছে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের।

কেননা বুথ পিছি ৩১জন করে সদস্য তো কোথাও জোগাড় হচ্ছে না তারওপর মহিলারা মুখের ওপর ঝামা ঘষে বাড়ির দরজা দেখিয়ে দিচ্ছেন। বঙ্গ বিজেপির নেতারা ভেবেছিলেন গ্রামে গ্রামে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বুথ স শক্তিকরণ কর্মসূচি চালালে সেখানেই অনেকে দলের সদস্য পদ নিতে আগ্রহ দেখাবেন। সেই সময়েই তাঁর বুথ পিছু ৩১জন কর্মী বা সদস্য পেয়ে যাবেন। দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের শর্ত মেনে তাঁরা প্রয়োজনীয় সংখ্যক মহিলাকর্মীও জোগাড় করে নেবেন। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, ৩১ তো বহু দূর, বুথে বুথে দুই অঙ্কের কর্মীও জোগাড় করা যাচ্ছে না। সব থেকে বেশি প্রত্যাখান আসছে মহিলাদের দিক থেকেই। নতুন মুখ সেই অর্থে পাওয়া তো যাচ্ছে না, মহিলা সদস্যা জোগাড় করাই এখন সব থেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

হাইকোর্টে ফের  জামিনের আবেদন খারিজ, জেলেই থাকতে হবে পার্থকে

দেবাশিষের সুপ্রিম ধাক্কা, কমিশনের সিদ্ধান্তে সিলমোহর শীর্ষ আদালতের

নবান্ন-রাজভবন- জাদুঘর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, তদন্তে লালবাজার 

সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের অধ্যক্ষার প্রয়াণে শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

মন্ত্রী- বিধায়কদের জন্য সুখবর, মে মাসেই  পেতে চলেছেন বকেয়া-সহ বর্ধিত বেতন

হাইকোর্টেই বিক্ষোভের মুখে বিকাশ, শুনলেন ‘চাকরিখেকো’ শ্লোগান

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর