নিজস্ব প্রতিনিধি, প্রয়াগরাজ: যোগী পুলিশের মস্তানির শিকার মা ও মেয়ে। উচ্ছেদের নামে তাদের বাড়িতে লাগিয়ে দিল আগুন। আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়েছ মা এবং মেয়ের। হাড়হিম করা ঘটনার সাক্ষী কানপুর। নৃশংস ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার। মৃত দুইয়ের পরিচয় জানা গিয়েছে। এরা হলেন প্রমীলা দীক্ষিত (৪৫) এবং তাঁর মেয়ে নেহা। নেহার বয়স মাত্র ১৯ বছর। হাওয়া বেগতিক বুঝে রাজ্য প্রশাসন উপজেলা শাসক, স্টেশন হাউজ অফিসার এবং বুলডোজার অপারেটর-সহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করেছে।
নারকীয় ঘটনার খবর কানে যেতেই ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় কানপুর জোনের এডিজি অলোক সিং, পুলিশ সুপার বিবিজিটিএস মূর্তি এবং রাজ্য প্রশাসনের পদস্থকর্তারা। পুলিশকে দেখে গ্রামবাসী রীতিমতো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তাদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। দাবি তোলে অভিযুক্ত পুলিশকর্মীদের গ্রেফতারের।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, রাজ্য প্রশাসনের পদস্থকর্তাদের একটি দল আচমকাই বুলডোজার নিয়ে ঢুকে পড়ে। গ্রামের একটার পর একটা বাড়ি বুলডোজার চালিয়ে ভাঙতে শুরু করে। গ্রামবাসীরা বেরিয়ে এসে বুলডোজারের পথ রুখলে পুলিশ শূন্যে গুলি চালায়। ভয়ে তারা সরে যেতে বাধ্য হন। বাধা সরে যাওয়া বাড়ি ভাঙতে পুলিশের আর বিশেষ বেগ পেতে হয়নি। প্রমীলা দীক্ষিত (৪৫) এবং তাঁর মেয়ে নেহা বাডিতেই ছিল। পুলিশ তাদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। যদিও পুলিশ বলছে, প্রমীলা ও নেহা আত্মহত্যা করেছে। বয়ান খারিজ গ্রামবাসীদের
আরও পড়ুন উত্তরাখণ্ডে রেলের জমিতে উচ্ছেদ অভিযানে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের