নিজস্ব প্রতিনিধি: শহরের নাগরিক, ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা। বিজ্ঞাপন জগতের পরিচিত মুখ। সঙ্গে রাজ্যের শাসকদলের ঘনিষ্ঠ। চলতি পুরসভার নির্বাচনে শাসকদলের প্রতিনিধিদের হয়ে সস্ত্রীক প্রচারে পা মেলাতেও দেখা গিয়েছে নীল ভট্টাচার্যকে। জনপ্রিয় অভিনেতা, একই ধারে রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে সচেতন। কী প্রত্যাশা থাকবে নতুন পুরবোর্ডের কাছে? আগামী ১৯ ডিসেম্বর তিলোত্তমাবাসীর ভোটের নিরিখেই গঠিত হবে নতুন পুরবোর্ড। এতদিন ধরে শহরাবাসীর নানা সমস্যার সমাধান করেছে প্রাক্তন পুরবোর্ড ও এলাকার কাউন্সিলর। ভোটে জিতলে কাউন্সিলরের কাছ থেকে কী কী কাজের প্রত্যাশা রয়েছে নীল ভট্টাচার্যের। কোন কাজেই বা খামতি রয়েছে তার এলাকায় এই মুহূর্তের প্রতিনিধি অর্ঘ্য নস্করকে সেই বিষয়ে জানালেন নীল ভট্টাচার্য ওরফে ছোটপর্দার ‘নিখিল’।
নীল ভট্টাচার্য: আমার ওয়ার্ড ১০৯ নম্বর, প্রাক্তন কো-অর্ডিনেটর অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়, উনি প্রচুর কাজ করেছেন। এছাড়াও অন্যান্য ওয়ার্ডেও প্রচুর কাজ হয়েছে।
পুরসভার ও কাউন্সিলরের কোন কোন কাজ ভালো লেগেছে…
১. আমাদের পুরো ওয়ার্ড মুকুন্দপুর এলাকায় প্রচুর কাজ করেছেন। রাস্তাঘাট, আলো, পানীয় জল, সমস্যা নেই। কিছু কিছু সমস্যা থাকেই তাও প্রচুর কাজ হয়েছে। অনন্যাদি কাজ করেছেন ও চেষ্টা করে গিয়েছেন সমস্যার সমাধান করার।
২. বিগত দু’বছর করোনার একটা ভয়ঙ্কর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে গিয়েছি আমরা। সেইসময় সাধারণ মানুষের হাসপাতালে শয্যা, অক্সিজেন সিলিন্ডার, ওষুধ নিজেই দায়িত্ব নিয়ে ব্যবস্থা করেছেন। এইগুলি খুবই ভালো লেগেছে আমার।
আর কী কী চান…….
১. প্রকল্প যা যা নেওয়া হচ্ছে সবটা ঠিকমতো রূপায়ন করতে হবে। আমাদের দেশে বিশেষ করে বাংলাতে জনসংখ্যাটা ফ্যাক্টর। তাই যে প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে সবটাই প্রত্যেক মানুষের কাছে যেন পৌঁছায়। সেটা পুরসভার ক্ষেত্রেও একই। শহরের যা যা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে বা আগামী দিনে হবে, সবটা যেন সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছায়।