এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

দ্বিতীয় কন্যার জন্মের পরেই সংসারে অশান্তি শুরু হয় এশা দেওলের

নিজস্ব প্রতিনিধি: অবশেষে জল্পনার অবসান! মঙ্গলবার রাতেই খবরে এসেছে যে, ১২ বছরের সংসারে ইতি টানলেন ধর্মেন্দ্র-হেমা কন্যা এশা দেওল এবং ভরত তখতানি। দিন কয়েক ধরেই চলছিল তাঁদের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জন। এমনকী ধর্মেন্দ্র র বাড়ির যাবতীয় অনুষ্ঠানেও এশার সঙ্গে ভরত কে দেখা যায়নি বহুদিন। শাশুড়ি হেমার ৭৫ বছর জন্মদিনের অনুষ্ঠানেও ভরতকে এশার সঙ্গে দেখা যায়নি। তখন থেকেই শুরু হয় জল্পনা। তবে কী সম্পর্ক ভাঙল এশা-ভরতের। ২০১২ সালে বিয়ে হয় এশা দেওল এবং ভরত তখতানির। ২০১৭ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান রাধা এবং ২০১৯ সালে জন্ম হয় দ্বিতীয় কন্যা মায়রার। দিব্য দুই সন্তানকে নিয়ে সুখের সংসার ‘ধুম’ নায়িকার, কিন্তু কী এমন হল যে, তাঁদের বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে হল? মঙ্গলবার রাতে এশা দেওল ও তাঁর স্বামী ভারত তখতানি তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদের জল্পনায় শিলমোহর দেন। যা তাঁদের সমস্ত ভক্তকে রীতিমতো হতবাক করে দিয়েছিল।

বিয়ের ১২ বছর পর এই দম্পতি বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, তাঁদের বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল যে, ভরতের অন্য কোনও নারীর সঙ্গে প্রেম রয়েছে। তবে অভিনেত্রীর রচিত ২০২০ সালের বই থেকে একটি বিশেষ অংশ ভাইরাল হয়েছে। যেখানে অভিনেতাকে লিখতে দেখা গিয়েছে যে, তাঁদের দ্বিতীয় কন্যার জন্মের পর থেকেই নাকি ভারত অবহেলা করতে শুরু করেছিলেন অভিনেত্রীকে। ভাইরাল হওয়া তার বইয়ের নির্যাসটিতে, এশা দেওল লিখেছেন যে তাঁদের দ্বিতীয় সন্তানের পরে, অভিনেত্রী লক্ষ্য করেছিলেন যে তার স্বামী ভরত তখতানি তার সঙ্গে খামখেয়ালী আচরণ করছিলেন। উদ্ধৃতে লেখা রয়েছে যে, “আমি অনুভব করছি যে, আমি তাকে যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছি না। একজন স্বামীর পক্ষে এইরকম অনুভব পাওয়া খুবই স্বাভাবিক কারণ সেই সময়ে, আমি রাধার প্লেস্কুল এবং মিরায়াকে খাওয়ানোর কাজে ব্যস্ত থাকতাম। তাছাড়া তো ছিলই আমার বই লেখা এবং আমার প্রযোজনা মিটিংগুলি। তাই আমার প্রতি তিনি অবহেলিত বোধ করেন। এবং আমি আমার ত্রুটিও লক্ষ্য করেছি। আমার সেই সময়গুলোর কথা মনে পড়ে গেল যখন ভরত আমার কাছে একটি নতুন টুথব্রাশ চেয়েছিল, দিতে পারিনি, তা আমার মন খারাপ করে দিয়েছিল। তিনি খুব কম প্রয়োজনের একজন মানুষ, এবং আমি যদি তাকে দেখাশোনা করতে না পারি, তবে কিছু ভুল ছিল। আমি দ্রুত এটি সংশোধন করার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু ভরত আলাদা, তিনি আমাকে নিয়ে সমস্যা অনুভব করছে। আমি অনেকদিন তাঁর সঙ্গে বাইরে যাইনি। তাই আমি সংসার থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

মঙ্গলবার, ভরত-এশা একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে লেখেন, “আমরা পারস্পরিক এবং সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের জীবনে এই পরিবর্তনের মাধ্যমে, আমাদের দুই সন্তানের সর্বোত্তম স্বার্থ এবং কল্যাণ আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ, এশা দেওল এবং ভরত তখতানি।” কয়েক বছর ডেট করার পর ব্যবসায়ী ভারত তখতানির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন এশা দেওল। ২৯ জুন, ২০১২ সালে মুম্বাইয়ের ইসকন মন্দিরে এশা এবং ভরতের বিয়ে হয়। ভরত এবং এশা উভয়ই বিভিন্ন স্কুলে পড়াশোনা করেছিল এবং তারা একটি আন্ত-স্কুল প্রতিযোগিতার সময় তাঁদের দেখা হয় এবং প্রেম হয়।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে তেলঙ্গানা হাইকোর্টে দ্বারস্থ NTR জুনিয়র

শীঘ্রই বিয়ে করতে চলেছেন প্রভাস, ইনস্টাগ্রামে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট

টলিপাড়ায় ফের শোকের ছায়া, গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী উঠতি অভিনেত্রী

ভিকিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বিশেষ পোস্ট ক্যাটরিনার, গর্ভাবস্থার ইঙ্গিত

তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের হয়ে প্রচারে নামলেন বনি সেনগুপ্ত

ভাঙা হাত নিয়েই কানের রেড কার্পেটে হাঁটলেন ঐশ্বর্য, অবাক হয়ে দেখল বিশ্ববাসী

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর