আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আগামী সপ্তাহ আন্তর্জাতিক রাজনৈতিকমহল এক বৈপ্লবিক ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে দ্বীপরাষ্ট্র বারবাডোজ। শেষ হবে ঔপনিবেশিক অধ্যয়ের ইতি। দেশ জুড়ে খুশির হাওয়া। এখন থেকেই সেখানে বারবাডোজবাসী উৎসবের আমেজে মেতেছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের খবর অনুযায়ী, ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী রাখতে যুবরাজ প্রিন্স চার্লসেক আমন্ত্রণ করা হয়েছে। মূল অনুষ্ঠান ২৯ নভেম্বর। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হয়ে বারবাডোজের নাম কমনওয়েলথ গোষ্ঠীভুক্ত দেশের তালিকায় সংযোজিত হতে চলেছে।
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক স্যর হিলারি বেকলেস জানিয়েছেন, ‘ঔপনিবেসিক শাসন এবং শোষণের ইতি ঘটছে বারবাডোজে। নিঃসন্দেহে এক ঐতিহাসিক ঘটনা। পরাধীনতার শৃঙ্খল মুক্ত করতে দেশবাসীর আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করতে হয়। তার অন্যায়ের বিরুদ্ধে পথে নেমেছিল। সেই গণআন্দোলনের ফসল হিসেবেই দেশ পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছে। এই আন্দোলনের কৃতিত্ব বারবাডোজের নাগরিকদের।‘ ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর বলেন, ২৯ নভেম্বর এক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী থাকতে চলেছে বারবাডোজ-সহ বিশ্ব।