এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মাত্র ১৫ দিনের ঠিকা সম্পত্তির Mutation, বড় সিদ্ধান্ত KMC’র

নিজস্ব প্রতিনিধি: বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল ফিরহাদ হাকিমের(Firhad Hakim) নেতৃত্বাধীন কলকাতা পুরনিগম বা Kolkata Municipal Corporation, যাকে অনেকেই KMC নামে চেনেন। তথ্য বলছে, এখন থেকে আবেদনের ১৫ দিনের মধ্যে ঠিকা সম্পত্তির Mutation প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে কলকাতা পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। ঠিকা জমিতে Building Plan নিয়েও বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে Building Plan নিয়ে আবেদনের ১৫ দিন থেকে এক মাসের মধ্যে তা অনুমোদন দেওয়া হবে। ওয়াকিবহাল মহলের দাবি, এই নীতি অনুসৃত হওয়ায় কলকাতার বুকে আবাসন ও নির্মাণ শিল্পে বড়সড় জোয়ার আসবে। যা শুধু পুরনিগম বা রাজ্যের কোষাগারই ভরাবে তাই নয়, অনেক মানুষের আয়ের সুযোগও তৈরি করে দেবে। বিশেষ করে আবাসন ও নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে জড়িত শ্রমিক থেকে ব্যবসায়ীদের।

আরও পড়ুন সংবিধান থেকে ‘INDIA’ নামটাই বাদ দিতে চান মোদির সাংসদ

শুক্রবার কলকাতা পুরনিগমের এক অনুষ্ঠানে ঠিকা জমি(Contract Land) লিজ সংক্রান্ত নথি ২জনের হাতে তুলে দেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। সেখানেই মেয়র জানান, ‘সচিবদের নিয়ে একটি কমিটি তৈরি করা হয়েছে। ঠিকা ভাড়াটেরা এখন থেকে ইজারা অধিকার পাওয়ার যোগ্য। কোনও প্লটে কয়েক প্রজন্ম ধরে যাঁরা ভাড়াটে হিসেবে বসবাস করছেন তাঁরা ঠিকা ইজারাদার হিসেবে চিহ্নিত হবেন।’ ঠিকা ভাড়াটেদের পশ্চিমবঙ্গ ঠিকা প্রজাস্বত্ব (অধিগ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৯ অনুযায়ী এই অধিকার দেওয়া হবে বলে পুরনিগম সূত্রে জানা গিয়েছে। আগে এই ভাড়াটেদের শুধুমাত্র ভাড়াটে হিসেবে থাকার অধিকার ছিল। কিন্তু তাঁরা যেখানে বসবাস করত সেই প্লটের ওপর কোন ইজারা অধিকার ছিল না। ঠিকা ইজারাদার হিসেবে স্বীকৃতি পেলে গৃহঋণ সহ একাধিক সুবিধা তাঁরা পাবেন, যা অতীতে পাওয়া সম্ভব ছিল না। আইন সংশোধনের আগে, কোনও ঠিকা জমিতে কোনও বাড়ি বা নির্মাণ ৩ তলা বা ৯.৫ মিটারের বেশি উচ্চতার তৈরি করার নিয়ম ছিল না। এখন থেকে সেই নিয়ম আর বলবৎ থাকছে না বলেই জানা গিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন বঙ্গে বিজেপির ভরসা ধর্মই, এবার ব্লকে ব্লকে দুর্গাপুজোর আয়োজন

কলকাতা পুরনিগমের আধিকারিকদের দাবি, ঠিকা জমিতে যাঁরা বসবাস করেন, এখন থেকে আবেদনের ১৫ দিনের মধ্যে তাঁরা নিজেদের নামে Mutation করাতে পারবেন। পুরনিগমের ঠিকা কন্ট্রোলার অফিস থেকে তাঁদের Mutation Certificate ইস্যু করা হবে। ঠিকা জমি অতীতে জমিদারদের মালিকানাধীন ছিল। জমিদারি প্রথা অবলুপ্তির পর সরকার সেই জমিগুলি অধিগ্রহণ করে। প্রজারা জমিদারের মালিকাধীন জমিতে বসতি স্থাপন করেছিলেন। পরে রাজ্য সরকার তাঁদের ঠিকা ভাড়াটে হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। পুরনিগমের অনুমোদন ছাড়াই ঠিকা প্লটের বিভিন্ন অংশে নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মেয়র ফিরহাদ হাকিম এই বিষয়ে জানিয়েছেন, ‘আমরা জমিতে বাড়ি তৈরির জন্য আরও বেশি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে চাই। আমাদের কাছে এসে Building Plan জমা দিলেই তা অনুমোদন পাবে। ফলে তাঁরা আরও ভালোভাবে সেখানে বসবাস করতে পারবেন।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সোমবার থেকে বঙ্গে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা উধাও, ধেয়ে আসছে ঝড় – বৃষ্টি

শ্লীলতাহানির অভিযোগ: রাজভবনের কর্মীদের মুখ বন্ধের নির্দেশ রাজ্যপালের

সম্পত্তি হাতাতে ভাইকে পিটিয়ে খুন, নিউটাউনের বাড়ি থেকে উদ্ধার মৃতদেহ

‘সন্দেশখালি বিজেপি করেছে, সিপিএম আর কংগ্রেস ধুনো দিয়েছে’, দাবি কুণালের

সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনছেন না কেন, রাজ্যপালকে নিশানা অভিষেকের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর