এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘আমার কত সম্পত্তি?’ তারপর যা জানালেন মমতা…

নিজস্ব প্রতিনিধি: ২১ জুলাইয়ের সমাবেশের পরে সোমবারই ফের কলকাতার(Kolkata) ধর্মতলার(Dharmatala) বুকে বড় সমাবেশ করে দেখিয়ে দিল রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস(TMC)। রবিবার ছিল তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের প্রতিষ্ঠা দিবস। কিন্তু রবিবার ছুটির দিন হওয়ায় দলের ছাত্র সংগঠনের প্রতিষ্ঠা দিবসের মূল সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল এদিন অর্থাৎ সোমবারে। আর সেই সমাবেশ থেকেই এদিন তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের নেতারা তো বটেই সায়নী ঘোষ, ব্রাত্য বসু, ফিরহাদ হাকিমরা মঞ্চ কাঁপালেন বিজেপিকে তোগ দেগে। গেরুয়া শিবিরকে আক্রমণের সেই সুরকে উচ্চগ্রামে নিয়ে গেলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও দলের সর্বময় নেত্রী তথা বাংলার অগ্নিকন্যা এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। এদিনের সভা থেকে মমতা ছত্রে ছত্রে আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপিকে, কেন্দ্রীয় সরকারকে, মোদি-শাহকে। তাঁরা আক্রমণের অভিমুখ থেকে বাদ যায়নি অধিকারী পরিবারও। তবে এদিনের সভা থেকে সব থেকে আকর্ষণ হয়ে ওঠে নেত্রীর নিজে মুখে বলা সম্পত্তির(Property) খতিয়ান। 

এদিন মমতা বলেন, ‘পার্থ-কেষ্ট চোর কি না, তা আইন বলবে। কিন্তু এসব কী চলছে? ববি চোর, অভিষেক চোর, মমতা চোর? সব কিছুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে টানা! আর বিজেপির সবাই সাধু? আমাকে আজ একজন বলল আমার নামেও নাকি একটা মামলা দায়ের হয়েছে আজকেই। আমার পরিবারের সম্পত্তি নাকি খুব বেড়ে গিয়েছে। আমাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে, আমার কত সম্পত্তি? ওগুলো কি আমার সম্পত্তি? আমরা ছয় ভাই-বোন। মা যতদিন বেঁচে ছিলেন আমার কাছে থাকতেন। আমরা সবাই আলাদা আলাদা পরিবার। মায়ের দায়িত্ব ছিল আমার। প্রজাদারি জমিতে থাকি আমরা। ৭০ বছর ধরে বাবা থাকতেন। ঠিকা শর্তে রানি রাসমণির জমিতে থাকি আমরা। আমি আর আমার মা থাকতাম। বাকি ভাই বোনেরা সব নিজেদের আলাদা সংসার আলাদা বাড়ি। বাকিদের সঙ্গে কেবলমাত্র উৎসবের সম্পর্ক রয়েছে। সকলের পরবর্তী প্রজন্ম হয়েছে, তারা উপার্জন করেছে। আমার তো সব ডকুমেন্ট দেওয়াই আছে। আমি বলি কী, এই মামলাটা ইন্টারন্যাশনাল আদালতে হোক।’

এরপরেই মমতা বলেন, ‘১২ বছর ধরে ১ লাখ টাকা করে পেনশন হয়। নিই নি। প্রতি মাসে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা পেতাম। এক টাকাও নিই নি। বাইরে গেলে চাও নিজের পয়সায় খাই। সরকারি গাড়ি চড়াও হয় না। ১৯৯১ সালের পর থেকে কোনওদিন এগজিকিউটিভ ক্লাসে চড়িনি। আমি কেন বই বিক্রি করব সেটাও তাঁদের জ্বালা। বাজারে সার্ভে করে দেখুক বইমেলায় বেস্ট সেলার কার বই। বই কেন বিক্রি করি, তা নিয়ে প্রশ্ন। বুকফেয়ারে খোঁজ নিয়ে দেখুন, কোন বই বেস্টসেলার। লিখে দেখান না ১০০০ কবিতা।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

শুক্রবার রাতে নির্বাচনী জনসভায় যোগ দিতে কলকাতায় এলেন নরেন্দ্র মোদি

রাজভবনের পিস রুম মহিলাদের পিস হেভেনে পরিণত হয়েছে, কটাক্ষ চন্দ্রিমার

রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ রাজভবনের মহিলা কর্মীর

রবিবার থেকে জেলায় জেলায় শুরু হবে বৃষ্টি, সোমবার ভিজতে পারে কলকাতা

তৃণমূলের তারকা প্রচারের তালিকা থেকে বাদ পড়লেন কুণাল

প্রথম চেষ্টাতেই মাধ্যমিক পাশ করে চমকে দিলেন ফুটপাতের প্রিয়া

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর