এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘CAG রিপোর্টে সব মিথ্যা কথা রয়েছে’, দাবি মমতার

Courtesy - Twitter and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: গত বুধবার দিল্লিতে বসে CAG বা Comptroller and Auditor General রিপোর্টের তথ্য উল্লেখ করে রাজ্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সুর চড়ান বঙ্গ বিজেপির(Bengal BJP) সভাপতি সুকান্ত মজুমদার(Sukanta Majumdar)। কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বরাদ্দ ১.৯৫ লক্ষ কোটি টাকার কোনও হিসাব নেই বলে অভিযোগ করেন তিনি। সুকান্ত আরও দাবি, কেন্দ্রীয় অনুদানে তৈরি প্রকল্পের অন্তত ২ লক্ষ ৪০ হাজার Utilization Certificate-ও নাকি জমা দেওয়া হয়নি রাজ্য সরকারের তরফে। সেই অভিযোগের যোগ্য জবাব এদিন দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। এদিন কলকাতার রেড রোডে তিনি টানা ৪৮ ঘন্টার ধর্না শুরু করেছেন বাংলার প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনা নিয়ে। সেই মঞ্চ থেকেই এদিন তিনি জানিয়ে দিলেন যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ ভাবে মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রনোদিত। সেই সঙ্গে ভিত্তিহীনও। তিনি এটাও জানিয়ে দেন, এদিনই তিনি এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

এদিন মমতা বলেন, ‘বিকৃত তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করেছে। আমার কাছ থেকে ওরা ২০০৩ সালের রিপোর্ট চাইছে। তৃণমূল তখন ‘বেবি’! মাত্র পাঁচ বছর বয়স দলটার। সে সময়ে কী হয়েছে, আমি তার হিসাব দেব? আমি তার দায়িত্ব নেব? অভিষেকের কাছ থেকে এমন হিসাব ওরা চাইছে, যখন ও জন্মায়নি। আমরা সব হিসাব দিয়েছি। তৃণমূল চোর? তা হলে তোমরা কী? কেন্দ্র তো সব বিভাগেই ৩০ শতাংশ কমিশন খায়। আমি কড়া চিঠি দিয়েছি প্রধানমন্ত্রীকে। CAG রিপোর্ট লোকসভায় অডিট হয়। বিধানসভার কমিটি CAG রিপোর্ট দেখে। Public Accounts Committee বা PAC প্রতিটি রিপোর্ট দেখে। যারা PAC’র সদস্য, তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন কত লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা, গরিবের টাকা দিয়ে ধনসম্পত্তি বানিয়েছে। আগে সেটার উত্তর দিক। সব Utilization Certificate আছে। চিঠিটা পড়ে নেবেন। সব সময়মতো আছে। টোটাল মিথ্যা। বড় মিথ্যাবাদী। ক্যাগের লোকেরা জানতই না কী লিখতে হবে। সব বিজেপি করে দিয়েছে। ২০০৩ সাল থেকে বলছে। আরে ২০০৩ সালে আমি ছিলাম? ২০১১ সাল থেকে দায়িত্ব নেব। প্রতিটা সার্টিফিকেট সময় মতো পাঠিয়েছি। ২ লাখ কোটি টাকা যেটা বলছে পুরো মিথ্যে কথা। ক্যাগের কাছে কোনও তথ্যই ছিল না যে কোনটা লিখতে হবে। কী না লিখব! এটা পুরো বিকৃত তথ্য। ক্রশ চেক করেই আমি লিখেছি।’

এর পাশাপাশি এদিন মুখ্যমন্ত্রী নিজে পড়ে শোনান সবাইকে সেই চিঠি যা তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি, এটা দেখা গিয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতর নির্দিষ্ট সময়ে Utilization Certificate পাঠিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের কাছে। একেবারে নির্দিষ্ট ফরম্যাটে এটা পাঠানো হয়েছে। সেই সার্টিফিকেট দেখেই আপনারা অনুদান পাঠিয়েছেন। কোথাও কোনও বকেয়া Utilization Certificate নেই। এটা খুব দুঃখজনক যে CAG’র মতো সংস্থা এমন কথা কী করে বলল!’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কালবৈশাখীর তাণ্ডবে রাজ্যজুড়ে সাতজনের প্রাণহানি

সোমবার সন্ধ্যায় ঝমঝমিয়ে প্রথম কাল বৈশাখীর বৃষ্টি কলকাতা শহরে

মালদা ও মুর্শিদাবাদের নির্বাচনে বুথগুলিকে ঘিরে কড়া নজরদারি কমিশনের

গাছে জল দিতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু বৃদ্ধার, বাগুইহাটিতে মর্মান্তিক ঘটনা

বঙ্গে ধেয়ে আসছে দুর্যোগ, পুরুলিয়াতে শিলা বৃষ্টি শুরু

সুপ্রিম কোর্টে হল না চাকরিহারাদের মামলার শুনানি, সম্ভাবনা আগামিকাল

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর