নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বিরিয়ানি, মাংস-রুটি কিংবা অন্য কোনও পদ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খানিক ভরসা রাখতে হয় স্যালাডের উপর। মুখরোচক নানা পদ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একটু গ্রীন স্যালাড মাস্ট। অনেকে আবার স্বাস্থ্যরক্ষার্থে স্যালাডের উপর ভরসা রাখেন। তাই স্যালাড খাওয়ার আগে জেনে নিন কোন কোন বিষয়গুলি মাথায় রাখবেন।
মনে করুন আপনি অত্যধিক তেল-মশলাযুক্ত খাবার খেয়েছেন। এরপর স্যালাড না খাওয়ারই চেষ্টা করুন। স্যালাড খাওয়ার সঠিক সময় হল সকালের খাবার ও দুপুরের খাবারের মধ্যের সময়টি। ওই সময়ে পরিমাণমত স্যালাড খেলে পেট ভর্তি থাকে দীর্ঘক্ষণ। ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
স্যালাড শুধু খেলেই হবে না। স্যালাড খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সঠিক পুষ্টি- উপাদান বজায় রেখে স্যালাড বানানোও একটি বড় দিক। স্বাস্থ্যের উপকার হবে এই ভেবে নানা উপকরণ দিয়ে স্যালাদ বানিয়ে ফেলবেন না। যেমন অনেকেই সুস্বাদু করার জন্য স্যালাদে অনেকসময় চিজ বা মেয়োনিজ ব্যবহার করেন। প্রতিদিন যদি আপনি স্যালাডে এই উপকরণ যোগ করতে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে ওজন কমার বদলে বেড়ে যাওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। তাই তার বদলে আপনি টকদই খেতে পারেন।
অনেকেই স্যালাড বানানোর সময় তা খানিক সিদ্ধ করে নেন বা তেলে হালকা ভেজে নেন। মনে রাখবেন এইভাবে স্যালাড খেলে তাতে কোনও পুষ্টিগুণ বজায় থাকলে না। মাথায় রাখবেন স্যালাডের সঙ্গে ব্রেড টোস্ট বা এই জাতীয় খাবার খেলে মাথায় রাখবেন কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ যেন তাতে বেশি না থাকে।
স্যালাডে নুন, গোলমরিচ, লেবুর রস ইত্যাদি মেশালে সেদিকেও খানিক সতর্ক হন। মনে রাখবেন অতিরিক্ত পরিমাণে নুন, লেবুর রস ব্যবহার স্যালাডে না করাই ভালো।