এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

পুজোর পরে পরেই অভিষেকের দ্বিতীয় ‘নবজোয়ার’ যাত্রা

Courtesy - Facebbok

নিজস্ব প্রতিনিধি: আরও একবার বাংলার(Bengal) মাঠেঘাটে, রাজপথে, জনতার মাঝে নিজেকে ধরা দিতে চলেছেন বাংলার শাসক দলের সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়(Abhishek Banerjee)। সব কিছু ঠিক থাকলে পুজোর পরেই রাজ্যজুড়ে আরও একবার নবজোয়ার কর্মসূচী শুরু করতে চলেছেন তিনি। তৃণমূল(TMC) সূত্রে তেমনটাই জানা গিয়েছে। বাংলার ৪২টি লোকসভা কেন্দ্র ছুঁয়ে সেই যাত্রা হবে। আগের কর্মসূচীর মতোই সেই কর্মসূচীতেও থাকবে তৃণমূলকর্মীদের সঙ্গে রাত্রিবাস, দলের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, একসঙ্গে খাওয়া, মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ, পদযাত্রা, মিছিল, রোড শো এবং অবশ্যই জনসভা। সূত্রে জানা গিয়েছে, এবারের যাত্রাতেই থাকবে ভোটের বিষয়। প্রতিটি লোকসভাকেন্দ্রে তা করা হবে দলীয় কর্মীদের মধ্যে। তাঁরা সেই লোকসভা কেন্দ্রে(Constituency) কাকে দলের প্রার্থী(Party Candidate) হিসাবে দেখতে চান তার জন্য ভোট নেওয়া হতে পারে। তবে অভিষেক বা তৃণমূলের তরফে এখনও এব্যাপারে কিছু ঘোষণা করা হয়নি।

প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে ভাইফোঁটার পরে পরেই এই দ্বিতীয় দফার নবজোয়ার কর্মসূচী শুরু হবে যা চলবে বড়দিনের আগে পর্যন্ত। আগেরবারের নবজোয়ার কর্মসূচী শুরু হয়েছিল উত্তরবঙ্গে এবং শেষ হয়েছিল দক্ষিণবঙ্গে। এবার কর্মসূচী শুরু হতে পারে দক্ষিণবঙ্গ থেকে এবং শেষ হবে উত্তরবঙ্গে। গতবারের কর্মসূচীতে যে সব জায়গায় অভিষেক রাত্রিবাস করেছিলেন বা সভা করেছিলেন, রোড শো করেছিলেন, জনসংযোগ করেছিলেন, সেই সব এলাকাকে এবারের যাত্রায় রাখা হবে না বলেই জানা গিয়েছে। বরঞ্চ জোর দেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন জায়গায় রাত্রিবাস করা, জনসংযোগ করা, সভা করা বা মিছিল কিংবা রোড শো করার ক্ষেত্রে। একইসঙ্গে আগেরবারের কর্মসূচীতে জোর দেওয়া হয়েছিল গ্রামীণ এলাকায়, কেননা সামনেই ছিল পঞ্চায়েত নির্বাচন। কিন্তু এবারে গ্রাম ও শহর দুটি ক্ষেত্রই জোর পাবে। একই সঙ্গে এবারের কর্মসূচীতে জোর দেওয়া হবে দেশজুড়ে বিজেপি বিরোধী জোট INDIA’র ওপরেও।

তবে এই নবজোয়ার কর্মসূচীতে সব থেকে বেশি গুরুত্ব পেতে চলেছে ২৪’র(General Election 2024) প্রার্থী নির্বাচনের বিষয়টি। এখন বাংলায় তৃণমূলের কাছে ২১জন সাংসদ রয়েছে। বাড়তি হিসাবে আছেন অর্জুন সিং। এর বাইরে থাকছেন শিশির অধিকারী ও দিব্যেন্দু অধিকারী। তাই ২২টি লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কর্মীদের কাছে জানতে চাওয়া হবে সেখানকার সাংসদ কেমন পরিষেবা দিচ্ছেন, তিনি দলের কর্মীদের সঙ্গে কেমন আচরণ করছেন, মানুষের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করছেন, দল ও মানুষকে কতটা সময় দিচ্ছেন, এলাকায় তাঁর জনসংযোগ ও জনপ্রিয়তা কেমন, তিনি এলাকার উন্নয়ন ঘটাতে কতখানি সচেষ্ট হয়েছেন, এলাকার উন্নয়নের জন্য কী কী করেছেন এবং আগামী দিনে দলের কর্মীরা ও এলাকার মানুষেরা তাঁকে প্রার্থী হিসাবে দেখতে চান কিনা – এই বিষয়গুলি। আবার যেখানে যেখানে তৃণমূলের সাংসদ নেই সেখানে তাঁরা প্রার্থী হিসাবে কাকে চান সেটার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হবে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

শান্তিপুরে প্রবীণ ও অক্ষম ভোটারদের দের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট সংগ্রহ করল কমিশন

ভিন রাজ্যের নিখোঁজ বৃদ্ধকে পরিবারের হাতে পৌঁছে দিল রানাঘাট পুলিশ

বারাসতের টাকি রোডে নার্সিংহোমে এক কিশোরীর রহস্যজনক মৃত্যু, তদন্তে পুলিশ

গঙ্গারামপুরে বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করল প্রশাসন

‘মিথ্যা অভিযোগ’, মামলা তুলে নিতে চান সন্দেশখালিতে ‘ধর্ষণের শিকার’ মহিলা

বুধবার শ্রীরামপুরে প্রচারে মুখোমুখি কল্যাণ- দীপ্সিতা, উঠলো স্লোগান, গাইলেন রবীন্দ্র সংগীত

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর