এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক উদ্ধার বীরভূমে, সার না বিস্ফোরক! ঘনাচ্ছে রহস্য

নিজস্ব প্রতিনিধি: গুদাম ভর্তি বিপুল অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট। অভিযোগ, অবৈধ ভাবে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল বিপুল পরিমাণ এই রাসায়নিক। ইতিমধ্যেই তা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই রাসায়নিক সার ও বিস্ফোরক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কেন মজুত। সেই নিয়ে ঘনাচ্ছে রহস্য। তদন্তে পুলিশ (POLICE)।

সূত্রের খবর, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে যৌথ অভিযান চালিয়েছিল এসটিএফ (স্পেশাল টাস্ক ফোর্স) (STF) ও পুলিশ। গুদামে ট্রাক ভর্তি এই রাসায়নিক পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে মজুত ছিল প্রায় ৩০০ ক্যুইন্টাল অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট। তবে পলাতক গুদামের মালিক। এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে চাঞ্চল্য। একই সঙ্গে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পলাতক গুদাম মালিকের খোঁজে চলছে তল্লাশি।

উল্লেখ্য, পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ড লাগোয়া বীরভূমের নলহাটি থানা। পাথর খাদানের জন্য ওই রাসায়নিক মজুত করে রাখা হতে পারে বলে অনুমান। প্রসঙ্গত, বীরভূম (BIRBHUM) থেকে গত বৃহস্পতিবার উদ্ধার করা হয়েছিল ৮১ হাজার ডিটোনেটর। গ্রেফতার (ARREST) করা হয়েছিল ১ জনকে। এসটিএফ কর্তাদের প্রাথমিক অনুমান, এই বিপুল ডিটোনেটর পাচার করা হচ্ছিল ঝাড়খণ্ডে। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

বারবার কেন বীরভূম থেকে বিস্ফোরক, বোমা উদ্ধার হচ্ছে, উঠছে এই প্রশ্ন। তদন্তে রাজ্য পুলিশ ও এসটিএফ। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এলাকাবাসীকে জানানো হয়েছে, ভয়ের কিছু নেই। বলা হয়েছে, তৎপর প্রশাসন। সচেতন থাকার আবেদন জানানো হয়েছে। পরপর ২ দিন ডিটোনেটর ও অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট উদ্ধারের ঘটনায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আরও তল্লাশি চালাচ্ছে প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার সকালে বীরভূম জেলার সদর শহর সিউড়ির(Suri) অদূরে তিলপাড়া ব্যারেজের কাছে নির্দিষ্ট সেই গাড়িটিকে চিহ্নিত করতে পারেন এসটিএফ আধিকারিকেরা। সেখান থেকেই তাঁরা ওই ম্যাটাডোরটির পিছু নেন। বেশ কিছুটা গিয়ে মহম্মদবাজার এলাকার প্যাটেলনগরে তাঁরা গাড়িটিকে ধরেও ফেলেন। আর তখনই বস্তা বস্তা ডিটোনেটর উদ্ধার হয় সেখান থেকে। গুনে দেখা যায় মোট ৮১ হাজার ডিটোনেটর রয়েছে সেখানে। আর তাতেই চোখ কপালে ওঠে এসটিএফ কর্তাদের। ওই ম্যাটাডোরের চালককে গ্রেফতার করে এদিন তাকে সিউড়ি জেলা আদালতে তোলা হয়। এই ম্যাটাডোর চালককে জেরা করেই এসটিএফ কর্তারা এই রহস্যের সমাধান করতে চান। প্রাথমিক ভাবে এসটিএফ কর্তাদের ধারনা মাওবাদীদেরই এই ডিটোনেটর সরবরাহ করা হচ্ছিল। দুমকা হয়ে তা ঝাড়খণ্ডে পাচার করা হচ্ছিল। যদিও ম্যাটাডোর চালক সুনীল কেওরা পুলিশকে জানিয়েছে, পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জ এলাকা থেকে ডিটোনেটরগুলি রামপুরহাটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কোন্নগরে বৃদ্ধার মৃতদেহ আগলে বসে স্ত্রী-মেয়ে, এলাকায় ছড়াল দুর্গন্ধ

তিন দিন ধরে আত্মজার মৃতদেহ আগলে, অবশেষে বুধবার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন গর্ভধারিনী

তৃণমূল-কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষ, চলল গুলি ! ভোটের আগেই উত্তপ্ত খড়গ্রাম   

রায়গঞ্জে ভোঁতা হল ভিক্টর অস্ত্র, সংখ্যালঘুরা জোড়াফুলেই

‘চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’, অধীরকে তোপ অভিষেকের

‘ইন্ডিয়া’র বড় গদ্দার উনি, সকালে বিজেপির পা ধরেন, বিকেলে সিপিএমের পা ধরেন’, আক্রমণ মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর