এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

পর্যটক টানতে বাংলায় এবার পাখির চোখ ‘জল-পর্যটন’

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার(Bengal) পর্যটন শিল্পে(Tourism Industry) এবার আসতে চলেছে নতুন জোয়ার। সেই জোয়ার আনা হবে বাংলার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সেখানকার নদী, খাল, বিল বা ঝিলের বুকে। রাজ্যে পর্যটনের প্রসারের উদ্দেশ্যে রাজ্য পর্যটন দফতর(West Bengal Tourism Department) একাধিক নদী, খাল, বিল বা ঝিলকে বেছে নিয়েছে ‘জল-পর্যটন’(Water Tourism) শিল্পের জন্য। রাজ্য সরকার মনে করছে এই রাজ্যে নদী-পর্যটনের সম্ভাবনা প্রবল। রাজ্যে প্রায় ২০ লক্ষ একর জলময় এলাকা আছে। এর মধ্যে জেলাগুলিতে মোট ৩৮ হাজার একর জলাভূমি(Waterbody) এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে। এই জায়গাগুলিতে ‘জল-পর্যটন’ সংক্রান্ত পরিকাঠামো তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হবে। পর্যটনের প্রসারে রাজ্যে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু নীতি আনা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল চা-পর্যটন, হোম স্টে, ট্যুরিজম সার্ভিস প্রোভাইডার নীতি, ট্যুর গাইড সংক্রান্ত নীতি প্রভৃতি। এর সঙ্গে আগামী দিনে যুক্ত হতে চলেছে ইকো ট্যুরিজম ও অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম, রুরাল বা গ্রামীণ পর্যটন, পিপিপি মডেল ট্যুরিজম, রিভার, হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ট্যুরিজম সংক্রান্ত নীতি। এই ক্ষেত্রগুলিতে বিনিয়োগ এলে সরকার শিল্প সংস্থাগুলিকেও আর্থিক সাহায্য করবে।

আরও পড়ুন নিজস্ব লোগো পাচ্ছে ডুয়ার্সের চা, ভাবনা ছোট বাগান নিয়েও

বাংলায় দেশীয় পর্যটকের পাশাপাশি বিদেশী পর্যটকেরাও আসেন প্রতি বছর। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে বাংলায় প্রতি বছর ১২.৫ কোটি দেশীয় পর্যটক ও ৫ লক্ষ বিদেশী পর্যটক আসেন। সারা দেশের অনান্য রাজ্যগুলির তুলনায় দেখা যাচ্ছে বাংলায় দেশীয় পর্যটক আসার নিরিখে দেশে তার স্থান ষষ্ঠ এবং বিদেশী পর্যটক আসার নিরিখে দেহস তার অবস্থান পঞ্চম। কিন্তু এর পাশাপাশি এটাও দেখা যাচ্ছে, এখানে যত সংখ্যক পর্যটক আসছেন তার চেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ এখান থেকে অন্যান্য রাজ্য বা দেশে বেড়াতে যাচ্ছেন। বাংলার নিজস্ব পর্যটনগুলিতে তাঁদের ভিড় সেভাবে দেখা যাচ্ছে না ২-৩টি জায়গা ছাড়া। দার্জিলিং, সুন্দরবন, শান্তিনিকেতন এবং ডুয়ার্সের বুকেই তাঁদের দেখা মেলে। কিন্তু মালদা, মুর্শিদাবাদ, বিষ্ণুপুর, পুরুলিয়া, দিঘায় এখনও সেভাবে ভিন রাজ্যের বা ভিন দেশের পর্যটকদের ভিড় দেখা যায় না। এই ছবিতেই পরিবর্তন আনতে চাইছে রাজ্য পর্যটন দফতর। সেই সূত্রেই নজর পড়েছে ‘জল-পর্যটন’র ওপরে। সেখানে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে গজলডোবার ‘ভোরের আলো’ প্রকল্পকে, শিলিগুড়ির কাছে থাকা মহানন্দা ব্যারেজকে, দক্ষিণবঙ্গের মুকুটমণিপুরকে, মাইথনকে, ঝিলিমিলিকে এবং গঙ্গার দুই পাশের শহর তথা পর্যটনকেন্দ্রগুলিকে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

খাদ্যে বিষক্রিয়া, ডাইরিয়াতে আক্রান্ত মহিলা শিশু সহ ২০০ জন

শ্যামনগরের ওয়েভারলি জুট মিলে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড, ঘটনাস্থলে ৩ টি ইঞ্জিন

নির্বাচনী জনসভায় কর্মীদের উজ্জীবিত করতে বিস্ফোরক দেবাংশু ভট্টাচার্য

রবিবার পর্যন্ত কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা

রামনবমীতে অশান্তি, বেলডাঙ্গা ও শক্তিপুরের ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

তাপপ্রবাহে বিদ্যুৎ বিভ্রাট রুখতে জরুরি বৈঠকে বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর