এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

হাইকোর্টের কেড়ে নেওয়া চাকরি চেয়ে সুপ্রিম শুনানি ২ সপ্তাহ বাদে

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলায়(Bengal) স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির(School Teachers Recruiting Scam) মামলায় একদিকে যেমন আদালতের নির্দেশে দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ED ও CBI তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে তেমনই কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) নির্দেশে যাদের চাকরি গিয়েছে, তাঁরাও চাকরি ফেরত পেতে সুপ্রিম কোর্টে(Supreme Court) লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। সেই সূত্রেই সামনে এল রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যে ২৬৯ জন শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট, সেই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হওয়া মামলা চলতি মাসের শেষ দিকে নতুন করে শুনানির জন্য উঠতে চলেছে সুপ্রিম কোর্টে। এদিন অর্থাৎ শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু।

উল্লেখ্য, বাংলার নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল রাজ্যের TET 2015 দিয়ে চাকরি পাওয়া ২৬৯ জনকে অতিরিক্ত ১ নম্বর করে দেওয়া হয়েছিল। কেন এই অতিরিক্ত এক নম্বর দেওয়া হল তার কারণ স্পষ্ট করতে পারেনি পর্ষদ। এই বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নথিও সেভাবে জমা দেওয়া হয়নি। তার জেরেই ২৬৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। যদিও পর্ষদের তরফে দাবি করা হয়েছিল, প্রশ্নে ভুল থাকার পরেও যারা সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন, কেবলমাত্র তাঁদেরকেই বাড়তি ১ নম্বর করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই দাবির সপক্ষে পর্ষদ কোনও নথি বা পুরাতন কোনও নিয়ম আদালতে দেখাতে পারেনি। তার জেরেই কলকাতা হাইকোর্ট ২৬৯ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার চাকরি কেড়ে নেওয়ার রায় দিয়েছিল। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই চাকরিহারারা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল গত বছরই। সেই সময় সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়ে দেয়। সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল মামলাকারীদের পার্টি হিসেবে যুক্ত করতে হবে যাতে সর্বোচ্চ আদালতের বক্তব্য তাঁরাও জানতে পারে।

কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ অবশ্য দু’বার তাঁদের চাকরি খারিজ করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু, তাঁদের মধ্যে ১৯৯জন প্রাথমিক শিক্ষক এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। মামলাকারীদের আইনজীবীর দাবি ছিল, ২০১৫ সালে যে TET হয় সেখানে পর্ষদের একটি প্রশ্নের উত্তরে ভুল ছিল। আর যাঁরা ওই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন তাঁদের প্রত্যেককে ১ নম্বর করে দেওয়া হয়। এই নম্বর পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন ২৭৮৭ জন। তাঁদের মধ্যে ২৭৩ জনের শিক্ষকতার প্রশিক্ষণের ডিগ্রি ছিল। বাকিদের প্রশিক্ষণের কোনও ডিগ্রি ছিল না। এবার সেই মামলারই পরবর্তী শুনানি হতে চলেছে চলতি মাসের শেষ দিকে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কোন্নগরে বৃদ্ধার মৃতদেহ আগলে বসে স্ত্রী-মেয়ে, এলাকায় ছড়াল দুর্গন্ধ

তিন দিন ধরে আত্মজার মৃতদেহ আগলে, অবশেষে বুধবার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন গর্ভধারিনী

তৃণমূল-কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষ, চলল গুলি ! ভোটের আগেই উত্তপ্ত খড়গ্রাম   

রায়গঞ্জে ভোঁতা হল ভিক্টর অস্ত্র, সংখ্যালঘুরা জোড়াফুলেই

‘চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’, অধীরকে তোপ অভিষেকের

‘ইন্ডিয়া’র বড় গদ্দার উনি, সকালে বিজেপির পা ধরেন, বিকেলে সিপিএমের পা ধরেন’, আক্রমণ মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর