এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

এবার থেকে সারা বছর ধরেই নাম তোলা যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে

Courtesy - Google and Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার মহিলাদের(Women of Bengal) আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর করে তুলতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) চালু করেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার(Lakhir Bhandar) প্রকল্প। সেই প্রকল্পের মাধ্যমে তপশিলী জাতি, উপজাতি ও অনগ্রসর শ্রেনীর মহিলারা প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে এবং বাকি মহিলারা মাসে ৫০০ টাকা করে পান। সেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে নাম তোলার জন্য এতদিন দুয়ারে সরকার(Duyare Sarkar) কর্মসূচীর জন্য মহিলাদের অপেক্ষা করতে হতো। কিন্তু এবার থেকেই সেই অপেক্ষা আর থাকছে না। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এবার থেকে সারা বছর ধরেই এই প্রকল্পে নাম তোলা যাবে ও তার জন্য আবেদনও জমা দেওয়া যাবে। ২৫ বছর বয়স হলেই মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে আবেদন করতে পারবেন।

নবান্ন সূত্রে খবর, নভেম্বরের গোড়ায় এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দারা নিকটবর্তী বিডিও অফিসে(BDO Office) গিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন এবং পূরণ করে সেখানেই জমা দিতে পারবেন। শহর এলাকায় এসডিও অফিসে(SDO Office) গিয়ে এই কাজ করতে হবে। আর কলকাতার নাগরিক হলে পুরনিগমের অফিসে(KMC Office) গিয়ে এই কাজ করতে পারবেন। বর্তমানে দুয়ারে সরকার শিবিরে জমা পড়া সব আবেদনপত্র যাচাইয়ের পর উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে একসঙ্গে টাকা পাঠানো হয়। এবার থেকে ঠিক হয়েছে, যেমন যেমন আবেদনপত্র জমা পড়বে, সেই মতোই এগোবে কাজ। আবেদনপত্রে খামতি না থাকলে সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীর আধার সংযুক্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেবে রাজ্য। ইতিমধ্যে এই নিয়ম চালু হয়ে গিয়েছে। ভবিষ্যতে অনলাইনের মাধ্যমেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের আবেদন জমা করার সুযোগ দেওয়া যায় কি না তা এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

রাজ্যের  সমাজকল্যাণমন্ত্রী শশী পাঁজা জানিয়েছেন, ‘সাধারণ মানুষকে আরও সুবিধা দিতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সারা বছরই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে আবেদনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’ উল্লেখ্য, বর্তমানে রাজ্যের ১ কোটি ৯৮ লক্ষ ৩৭ হাজার ৩৩ জন মহিলা প্রতি মাসে এই প্রকল্পের আওতায় আর্থিক সহায়তা পাচ্ছেন। কিছুদিন আগে শেষ হওয়া দুয়ারে সরকার শিবিরে যত আবেদন জমা পড়েছে, তা যাচাইয়ের পর জানা যাচ্ছে, নতুন করে এই সুবিধা পেতে চলেছেন ৯ লক্ষ ৫ হাজার ২৬৮ জন। তাঁদের মধ্যে তফসিলি জাতির অন্তর্ভুক্ত ১ লক্ষ ২ হাজার ২৬৫জন। তফসিলি উপজাতির মহিলা আছেন ২৬ হাজার ৪১ জন। অর্থাৎ, এই প্রকল্পে মোট উপভোক্তার সংখ্যা দাঁড়াবে ২ কোটি ৭ লক্ষ ৪২ হাজার ৩০১। এই খাতে প্রতি মাসে রাজ্যের ১১৩৯ কোটি টাকা খরচ হয়। নতুন উপভোক্তারা যুক্ত হলে এই খরচ আরও প্রায় ৫০০ কোটি বেড়ে যাবে। সদ্য সংযোজিত উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে শীঘ্রই টাকা পাঠানো শুরু হবে বলে খবর।  

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘সবাই যদি অনুপ্রবেশকারী হয় তাহলে আপনিও অনুপ্রবেশকারী প্রধানমন্ত্রী’, খোঁচা মমতার

CAA ইস্যুতে মমতার হাত শক্ত করার ডাক দিলেন নমঃশূদ্র বোর্ডের চেয়ারম্যান

আগামী ৫ মে থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর

‘শাঁখা-পলার মাহাত্ম্য জানেন? ওসব কী জানেন?’, মোদিকে প্রশ্ন ছুঁড়লেন মমতা

মনিপুরে জঙ্গি হামলায় নিহত জওয়ানকে চোখের জলে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন গ্রামবাসীরা

‘বলেছিলাম ২টো আসন ছেড়ে দিচ্ছি, সিপিএমের হাত ধরবেন না, শুনলই না’, আক্ষেপ মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর