নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রাথমিকে (Primary) ২০১৬ সালের নিয়োগের ৩৬ হাজার জনের প্যানেল বাতিল করেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তা নিয়েই মুখ খুললেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। বললেন, পর্ষদের পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথাও।
হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ, ৩৬ হাজার জনের চাকরি বাতিল। আগামী চার মাস তাঁরা বেতন পাবেন পার্শ্ব শিক্ষকদের মতো। বিচারপতির নির্দেশ, তিনমাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
এদিন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, সকলেই যোগ্য। রায় প্রসঙ্গে বলেন, সঠিক সময়ে পর্ষদ সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। আরও বলেন, হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করবে পর্ষদ। তাঁর দাবি, এই ৩৬ হাজার জনের মধ্যে কেউ এমন নেই যিনি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নন। তিনি বলেন, ২০১৯ সালের মধ্যেই সমস্ত প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ হয়েছে।
আরও পড়ুন: অকারণ জেদাজেদি করার জন্য যেন কেউ বলি না হয়ে যায়: কুণাল
উল্লেখ্য, রায় প্রসঙ্গে শুক্রবার কুণাল বলেন, দেখে নিতে হবে অকারণ জেদাজেদি করার জন্য যেন কেউ বলি না হয়। বলেন, সবসময়ে তিনি চান ন্যায় বিচার হোক। যারা যোগ্য তাঁরাই চাকরি করুক। এরপরেই বলেন, কোনও আদালত কোনও নির্দেশ দিলে তা যেন খতিয়ে দেখে সংশ্লিষ্ট দফতর এবং আইনজীবীরা। তবে এও বলেন, রায়ের সঙ্গে সঙ্গেই রাজনৈতিক প্রক্রিয়া জানাচ্ছেন না তিনি। মানে এই বক্তব্য কুণালের হলেও তৃণমূলের নয়।