নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রশাসনিক আধিকারিক ও সমাজকর্মীরা তৎপরতার সঙ্গে আটকালেন বাল্য বিবাহ (CHILD MARRIAGE)। জানা গিয়েছে, পাত্র ও পাত্রী দুজনের বয়সই ১৮ বছরের কম। তবে নাবালক পাত্র পলাতক। নাবালিকাকে উদ্ধার করে রাখা হয়েছে হোমে। নাবালক- নাবালিকার বিয়ের সিদ্ধান্তের ঘটনায় এলাকা জুড়ে ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। প্রশাসন ও সমাজকর্মীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সচেতনতার প্রচার করা হবে।
বৃহস্পতিবার হিলি ব্লক প্রশাসনের আধিকারিক, হিলি থানার আধিকারিক, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের আইনি পার্শ্বসেবক এবং উজ্জীবন সোসাইটির স্যাগ কেপি’র যৌথ উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা হয়। এই ঘটনা গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামপুর এলাকার। বিশ্বস্তসূত্রে খবর পেয়ে এই অভিযান চালানো হয়েছিল।
১৭ বছরের নাবালক সুমন দাস ( পরিবর্তিত নাম ) বালুরঘাট থানা এলাকার রাধানগর গ্রামের ১৫ বছরের নাবালিকা কন্যাকে বিয়ে করবে বলে বাড়িতে নিয়ে আসে। ওই নাবালকের বাড়ি শ্যামপুরে।
ঘটনাস্থলে প্রশাসনিক আধিকারিক, আইনি পার্শ্বসেবক ও সমাজকর্মীরা পৌঁছালে বাড়ি থেকে নাবালক পাত্র পালিয়ে যায়। নাবালিকাকে প্রতিবেশীর বাড়িতে লুকিয়ে রাখেন নাবালকের অভিভাবকরা। তল্লাশি চালিয়ে প্রশাসনিক আধিকারিক ও কর্মীরা নাবালিকাকে উদ্ধার করেন। ওই নাবালিকাকে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে।