এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

ঝাড়গ্রামে ডোবাতে পড়ে যাওয়া হাতিকে উদ্ধারে ব্যর্থ বন দফতর ,অবশেষে মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঝাড়গ্রাম: ডোবার মধ্যে পড়ে থাকা একটি অসুস্থ হাতিকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে শনিবার জঙ্গলমহলে। এই ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়্গ্রাম জেলার(Jhargram District) ওড়িশার সীমান্তবর্তী কেশররেখা রেঞ্জের চিলকিপাদা এলাকায়। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে দুটি হাতি লড়াইয়ে সময় একটি হাতি একটি ডোবার মধ্যে পড়ে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যায়। হাতিটি বারে বারে ডোবা থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও উঠতে পারছিল না। এদিকে হাতিটির এই ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। আর এদিন শনিবার সকাল থেকেই হাতিটিকে দেখার জন্য ভিড় জমায় বিভিন্ন গ্রামের মানুষজনেরা। পরে বনদফতরকে খবর দেওয়া হলে বনদফতর কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে অসুস্থ হাতিটিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন। নিয়ে আসা হয় একটি ক্রেন।

হাতিটিকে হাতে পায়ে দড়ি বেঁধে ওই ক্রেনের সাহায্যে ওপরে তোলার বারবার চেষ্টা হয়।এবিষয়ে খড়্গপুর ডিভিশনের ডিএফও মণীষ যাদব বলেন, ” একটি হাতি ডোবার মধ্যে পড়ে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যায়। বনকর্মীরা হাতিটিকে উদ্ধার করার চেষ্টা চালছিল। কিন্তু শেষ চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা হলো না ।অবশেষে মৃত্যু হলো হাতিটির। বন দপ্তরের গাফিলতির কারনেই মৃত্যু হয়েছে ক্ষোভ মানুষের। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে,ঝাড়গ্রামে দুই হাতির লড়াইয়ে একটি হাতি আটকে পড়ে ডোবাতে। দুই হাতির লড়াইয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে এক হাতি। পাশে থাকা জলাশয়ের ডোবায় আটকে যায় সে। অসুস্থ হাতিটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করে এলাকাবাসি। ঝাড়গ্রাম জেলার নয়াগ্রামের(Nayagram) বালিগাড়িয়া এলাকায় গতকাল রাতে দুই হাতির মধ্যে তুমুল লড়াই হয়। লড়াই চলাকালীন একটি হাতি পাশে থাকা একটি জলাশয় ডোবাতে পড়ে যায়। সঙ্গে থাকা অন্য দাঁতাল হাতিটি তখন এলাকা ছেড়ে চলে যায়। শনিবার সকালে এলাকাবাসীরা দেখতে পান ডোবায় পড়ে থাকা হাতিটি খুবই অসুস্থ এবং ওই জলাশয় ডোবা থেকে কিছুতেই বের হতে পারছে না হাতিটি। এলাকাবাসীরা চেষ্টা চালিয়েও তাকে ডোবা থেকে বের করতে পারে না। যদিও বন দফতরে(Forest Department) খবর দেওয়া বন দফতর এসে অসুস্থ হাতিটিকে ডোবা থেকে উদ্ধার করার চেষ্টা চালায় ।

এই দৃশ্য দেখতে ওই ডোবার আশেপাশে প্রচুর গ্রামবাসীর ভিড় জমে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। হাতিটি ওই ডোবাতেই মারা(Death) যায়।রোজ যেন একটু করে বাড়ছে পারদের অঙ্ক। বেলা বাড়তেই বাতাসে বইছে গরম হওয়া। তাই গরমের চোটে নাজেহাল অবস্থা সাধারণ মানুষের। বাড়ির বাইরে পা দিলেই শরীর যেন পুড়ে যাচ্ছে গরম বাতাসে । কিন্তু উপায় নেই নিজেদের কর্মক্ষেত্রে পৌঁছাতে হবে ঠিক সময়েই। তাই গরমের মধ্যেই রাস্তায় বেরোতে হচ্ছে মানুষদের। এমনকি বাচ্চাদেরও গরমে যেতে হচ্ছে স্কুলে। তাই মানুষ গরম থেকে কিছুটা বাঁচতে গোটা মুখ চোখ ঢেকে বেরোচ্ছেন রাস্তায়। তাই এই কষ্টকর অবস্থা থেকে পথচলতি সাধারণ মানুষকে কিছুটা বাঁচাতে অভিনব উদ্দ্যোগ পুলিশের। তীব্র তাপপ্রবাহে স্বস্তি দিতে এবার পথ চলতি সাধারন মানুষজন এবং গাড়ির চালকদের পাশে দাঁড়ালো ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশ।

জেলা পুলিশ জলছত্র শিবিরের মাধ্যমে পথ চলতি মানুষজন এবং চালকদের জলদান শুরু করলেন ঝাড়গ্রামে। ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশ সুপার(SP) অরিজিৎ সিনহা এবং অন্যান্য পদস্থ আধিকারিকেরা এদিন ঝাড়গ্রামের পাঁচমাথা মোড়ে এই জল দান শুরু করলেন।জেলা জুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। ৪৪ থেকে ৪৫ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছে। এই পর্যায়ে খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষজন বাইরে বেরোচ্ছেন না। সেই সাধারণ মানুষজনের কথা ভেবেই জেলা পুলিশের এই উদ্যোগ। যতদিন না এই তাপপ্রবাহ কমছে এই পরিষেবা জারি থাকবে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার অরিজিৎ সিনহা।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ভরতপুরে বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ

মোদির সভায় না যেতে কুড়মিদের বার্তা অজিত মাহাতোর, বিপাকে বিজেপি

মমতাকে নিয়ে মন্তব্য করায় অধীরের উপরে চটেছেন খাড়গে

তাপপ্রবাহের মাঝেই দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে  ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের  

স্কুল শিক্ষকেরা হতে পারবেন না প্রার্থীর Counting Agent

সল্টলেকের বিভিন্ন প্রবেশ পথে শুরু কেন্দ্রীয় বাহিনীর নাকা তল্লাশি

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর