এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

পঞ্চায়েত নির্বাচনে একই পরিবারের একাধিক সদস্য পাবেন না টিকিট

কৌশিক দে সরকার: বিজেপি থেকে বাম বার বার তৃণমূলকে(TMC) আক্রমণ করে পরিবারতান্ত্রিক দল হিসাবে। বাস্তবেও দেখা যায় পঞ্চায়েত থেকে পুরসভা মায় সাংসদ বিধায়ক পদেও রাজ্যের শাসক দলের একাধিক পরিবারের একাধিক সদস্য জনপ্রতিনিধি হয়ে বসে আছেন। প্রকাশ্যে মুখ না খুললেও এই নিয়ে দলের অন্দরেও ক্ষোভ রয়েছে। গত বছর কলকাতা পুরনিগমের নির্বাচনের সময় একবার চেষ্টা করা হয়েছিল এই সমস্যা দূর করে আরও নতুন মুখ তুলে আনার। নতুন মুখ উঠে আসে অবশ্যই তবে তাতে পরিবারতন্ত্রে ছেদ পড়েনি। কিন্তু সূত্রে খবর আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে(Panchayat Election) তৃণমূলে একই পরিবারের একাধিক সদস্যকে টিকিট না দেওয়ার পথেই হাঁটতে পারে দল। পরিবর্তে ভিন্ন পরিবার থেকে নতুন মুখ(New Candidates) তুলে আনা হতে পারে। যদিও এই ক্ষেত্রেও চূড়ান্ত নীতি গ্রহণের সিদ্ধান্ত দলের তরফে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) কাঁধেই তুলে দেওয়া হয়েছে। 

হিসাব মতো ২০২৩ সালের মে মাস নাগাদ রাজ্যের পরবর্তী পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা। সেই সময় ৮২৫টির মতো জেলা পরিষদের আসনে, ৯২১৭টি পঞ্চায়েত সমিতির আসনে এবং ৪৮৬৫০টির মতো গ্রাম পঞ্চায়েত আসনে ভোট নেওয়া হবে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই ইঙ্গিত দিয়েছেন বর্ষা মিটলেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দিতে পারে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। রাজ্যের পঞ্চায়েত আইন অনুসারে রাজ্য সরকার এই নির্বাচন ৬ মাস এগিয়ে আনতে পারে বা তা পিছিয়ে দিতে পারে। সেই সূত্রেই রাজ্য সরকার ২০২৩ সালের মে মাসে হতে চলা নির্বাচন্কে ৬ মাস এগিয়ে এনে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে ফেলে দিতেই পারে। নবান্ন সূত্রেও জানা গিয়েছে, উৎসব মরশুম শেষ হলেই অর্থার রাসপূর্ণিমার পরে পরেই হয়তো রাজ্যের ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দেওয়া হতে পারে। রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেই সেই দিনক্ষণ ঘোষণা করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তবে এই বিষয়ে রাজ্যের তরফে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তই নেবেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর সবুজ সঙ্কেত পেলে তবেই এই বিষয়ে এগোবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

আর সেই নির্বাচন ঘিরে প্রাথমিক প্রস্তুতির পালা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্যের শাসক দলের অন্দরে। আর সেই সূত্রেই জানা গিয়েছে, এবারে কোনও পরিবারেরই একাধিক সদস্যকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী করা নাও হতে পারে। পরিবর্তে অনেক নতুন মুখ তুলে আনা হতে পারে। জোর দেওয়া হবে মহিলা ও তরুণদের ক্ষেত্রে। বিশেষ করে গ্রাম বাংলার শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের প্রার্থী করার ওপর জোর দেওয়া হতে পারে। যদিও এই বিষয়েও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত এখনও গৃহীত হয়নি। তবে পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী পদের ক্ষেত্রে যে এবারে তৃণমূল কিছুটা হলেও পরিবর্তন আনবে এটা নিশ্চিত।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ ২ মে, উচ্চমাধ্যমিকের ৮ তারিখ

বেনজির কাণ্ড, বীরভূমে বিজেপির হয়ে মনোনয়ন জমা দুই প্রার্থীর

ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো বিজেপি ‘অর্ডার ফিক্সিং’ করছে, তোপ অভিষেকের

অভিজিৎকে নিশানা বানিয়ে দেবাংশুকে বড় দায়িত্ব দিলেন মমতা

তমলুকে মমতার নিশানায় অভিজিৎ, বাদ পড়লেন না বিকাশও

ফের দুয়ারে ভোট, শান্তিপুর-ফুলিয়ার তাঁত শিল্পীরা হতাশার অন্ধকারেই দিন কাটাচ্ছেন

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর