এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বিজয়া দশমীতে দেবী কালীর নিরঞ্জন! বীরভূমের এই গ্রামে এমনই প্রথা

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিজয়া দশমী’র দিন এখানে শ্মশান কালীর বিসর্জন হয়। এই প্রথা শতাব্দী প্রাচীন। শেকলে বেঁধে দেবীকে বিসর্জন দেওয়া হয়। এই অবাক করা রীতিটি, বীরভূমের দুবরাজপুর এলাকার দাস পাড়ার।

দেবী দুর্গার বিদায়ের দিন হয় কালী ঠাকুর নিরঞ্জন। একাদশীর দিনে শেকলে বেঁধে কালী বিগ্রহকে নামানো হয় ঠাকুর দালান থেকে। এখানেই শেষ নয়। মা কালীর বিসর্জনের প্রথাও চমকে দেওয়ার মত। ঝাঁটা সহ অকথ্য ভাষায় গালাগালি দিয়ে দেবীর বিসর্জন দেন দাস পাড়ার বাসিন্দারা। শ্মশান কালীর এমন বিসর্জন দেখতে অন্য গ্রামে থেকে মানুষ এসে জমায় ভিড়।  

দেবীর মূর্তি গড়া থেকে পুজোর যাবতীয় দায়িত্ব গ্রামের বৈষ্ণবদের। পুজোর কটা দিন উৎসবের আবহে মেতে ওঠেন তাঁরা। বৈষ্ণবদের হাতে পুজোর সব দায়িত্ব ছাড়লেও, কালী প্রতিমা নিরঞ্জন করে দাসেরাই। বিশালাকার দেবীর সেই মূর্তি মন্দিরের পেছনের পুকুরে বিসর্জন দেওয়া হয়।

শেকলে বেঁধে, ঝাঁটা দেখিয়ে মায়ের বিসর্জন- শতাব্দী প্রাচীন এই প্রথা সত্যি অবাক করার মত। তবে দিন  বদলেছে। এখন এই রীতি পুরোপুরি উঠে গিয়েছে। দাস পরিবাররের সদস্য গুরুপদ দাস বলেন, আগের রীতি মেনে কালী মায়ের এখন আর বিসর্জন হয় না। তবে পুজোর উন্মাদনা কোনও অংশে কমেনি ।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দুর্গাপুর এনআইটি ‘র দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রের আত্মহত্যা, গাফিলতির দায় মেনে পদত্যাগ ডিরেক্টরের

সীমান্তবর্তী শহর বসিরহাটে নির্বাচনের আগে জোর তল্লাশি পুলিশের

সন্দেশখালিতে সিবিআই রাতের অন্ধকারে বিদেশি পিস্তল লুকিয়ে রেখে এসেছে: অখিল গিরি

বিরোধীরা বদ্ধ পাগল হয়ে গেছে দাবি প্রসূনের, তাপ প্রবাহে সুস্থ থাকার টোটকা রথীনের

তীব্র দাবদাহ থেকে পশু পাখিদের বাঁচাতে শান্তিপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বিশেষ উদ্যোগ

তাপপ্রবাহে স্বস্তি পেতে ভাগীরথীতে বন্ধুদের সঙ্গে জলে নেমে তলিয়ে গেল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর