নিজস্ব প্রতিনিধি: গোটা দেশে শোকের ছায়া নেমে আসে যখন লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণের খবর সম্প্রচারিত হয়। ভারতরত্নের প্রয়াণে শুধুই এদেশে নয়, শোকের ছায়া প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশেও। কিন্নরকণ্ঠীর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ বাংলাদেশের শিল্পীমহল। কিন্নরকণ্ঠির প্রয়াণে শোকজ্ঞাপণ করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার পৃথক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সঙ্গীতশিল্পী লতার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন ও তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশের শিল্পীমহলের তরফেও কিন্নরকণ্ঠীর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করা হয়েছে। দীর্ঘ ২৮ দিনের লড়াই। মাঝে সুস্থ হলেও ফের শনিবার থেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন লতা। শনিবার সকালে সঙ্গীত শিল্পীকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে দেওয়া হয়। তখন চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, কিছুটা সাড়া দিচ্ছেন লতা। তার বিভিন্ন থেরাপি চলছে। কিন্তু সেখান থেকে আর ফেরা হয়নি এ কোকিলকণ্ঠির। নিউমোনিয়া ও করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ১১ জানুয়ারি মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি হন লতা মঙ্গেশকর। ৩০ জানুয়ারি শিল্পীর কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট আসে। কিন্তু বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যার ও মাল্টি অর্গ্যান ফেলিওর-এর কারণে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর কাছে হার মেনে নিয়েছেন লতা।