আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনার নতুন প্রজাতির উৎস ঘিরে তৈরি হল নতুন জটিলতা।
ইজরায়েলের চিকিৎসক ডা. ইলাদ মাওর বিবৃতি অনুসারে, ওমিক্রণের উৎস দঃক্ষিণ আফ্রিকা নয়, লন্ডন। দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ডা. মাওর জানিয়েছেন, গত ১৯ নভেম্বর লন্ডনে চিকিৎসকদের একটি সম্মেলনে তিনি অংশ গ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন ইসলিংটন হোটেলে, চারদিন। ২৩ নভেম্বর তিনি ইজরায়েল ফেরেন। সেদিনই তাঁর শরীরে উপসর্গ দেখা দেয়। দেরি না করে তিনি পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেন। ২৭ নভেম্বর পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকার প্রতিবেদন বলছে, চিকিৎসের অনুমান সঠিক হলে লন্ডনে করোনার নতুন প্রজাতিতে অনেকেই আক্রান্ত।
উল্লেখ করা যেতে পারে, মোরের দাবি, যদিও মনে করা হয় সংক্রমিত হওয়ার ১৪ দিন পরেও উপসর্গ দেখা দিতে পারে। তবু সাধারণ ভাবে দিন পাঁচেকের মধ্যেই করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। এখনও পর্যন্ত মোরের শরীরে মৃদু উপসর্গই দেখা গিয়েছে বলে তাঁর দাবি। করোনা সংক্রমণ ঠিক কোথা থেকে হয়েছে তা বলা সম্ভব নয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিবৃতি অনুসারে, এখনও পর্যন্ত ২৩টি দেশে করোনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতির হদিশ পাওয়া গিয়েছে। আগামীদিনে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়বে।