এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মোদির ভারতে কেন্দ্রীয় উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়ার হিড়িক অনগ্রসরদের

নিজস্ব প্রতিনিধি: ছবিটা যথেষ্ট উদ্বেগের। আর সেই ছবি সামনে নিয়ে এসেছ খোদ কেন্দ্রীয় সরকারের সাম্প্রতিক রিপোর্ট। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে দেশের প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান ছাড়ছেন অনগ্রসর শ্রেণির পড়ুয়ারা(Backward Class Students)। কেন্দ্রীয় সরকারের সাম্প্রতিক রিপোর্টের পরিসংখ্যান বলছে, গত ৫ বছরে Central University, IIT ও IIM-এ পড়াশোনা করতে করতেই আচমকাই তা ছেড়ে দিয়েছে প্রায় ২৫ হাজার অনগ্রসর পড়ুয়া। এরা সবাই তফশিলী জাতি বা SC, তপশিলী উপজাতি বা ST এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি বা OBC পড়ুয়া। এর মধ্যে ৮ হাজারেরও বেশি পড়ুয়া তফশিলী জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের। সম্প্রতি রাজ্যসভায় এক লিখিত বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী সুভাষ সরকার। যিনি আবার এই বাংলা থেকেই বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জেতা বিজেপি(BJP) সাংসদ।

আরও পড়ুন বাংলায় চালু ‘শিল্পের সমাধানে’ কর্মসূচী, চলবে ১৮ অগাস্ট পর্যন্ত

বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ সুশীলকুমার মোদির প্রশ্নের উত্তরে দেশের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে সমাজের পিছিয়ে পড়া শ্রেণির Dropout’র এই করুণ চিত্রই ধরা পড়েছে। এর জন্য দেশের সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পরিকল্পনার অভাবই দায়ী বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। স্কুলছুটের মতোই উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে এই Dropout প্রশ্নের মুখ ফেলে দিয়েছে দেশের শিক্ষা পরিকাঠামোকে। প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির(Narendra Modi) সরকার ও তাঁর দল বিজেপিকেও। শুধু তাই নয়, এই ৫ বছরে দেশের প্রথম সারির প্রতিষ্ঠানগুলিতে প্রান্তিক শ্রেণির ৩৩ জনের বেশি পড়ুয়া আত্মহত্যা করেছেন। সরকারের রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গত ৫ বছরে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে SC, ST ও OBC শ্রেনীর ছাত্রছাত্রীদের ভর্তির সংখ্যাও কমেছে। আবার, যাঁরা ভর্তি হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে একটা বড় অংশই সংশ্লিষ্ট কোর্স শেষ না করেই মাঝপথে পড়া ছেড়ে দিয়েছেন।

আরও পড়ুন রাজ্যে ফের কোভিডের থাবা, জোড়া মৃত্যু বর্ধমানে

স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি’র ক্ষেত্রে Dropout’ র এই ছবি আরও বেশি প্রকট। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, স্নাতকস্তরে Dropout’র ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় চিহ্নিত করা হয়েছে। যেমন, ভুল বিষয় নির্বাচন, পরীক্ষায় খারাপ ফল এবং ব্যক্তিগত ও মেডিকেল কারণ। সরকার জানিয়েছে, এই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলিতে ‘পরামর্শদাতা’দের নিয়োগ করা হয়েছে। যাঁদের কাজ হল, পড়ুয়াদের দৈনন্দিন পারফরম্যান্সের দিকে কড়া নজর রাখা। কার, কোথায়, কোন বিষয়ে কতটা গলদ রয়েছে, তা খুঁজে বের করা। তারপর তার যথাযথ সমাধান সূত্র বের করা। পাশাপাশি, পড়ুয়াদের মানসিকভাবে চাঙ্গা করতে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

তেলঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর প্রচারে নিষেধাজ্ঞা কমিশনের, কারণ কী?

শ্বশুরের সম্মতিতেই শাশুড়িকে বিয়ে জামাই বাবাজির

ক্যালিফোর্নিয়ায় গুলিতে ঝাঁঝরা সিধু মুসেওয়ালার খুনের মূলচক্রী গোল্ডি ব্রার

ঘুরেও তাকানো বারণ, রাজস্থানের রহস্যময় মন্দিরের কাহিনী শুনলে চমকে উঠবেন

বৃহস্পতির মধ্যেই রায়বরেলি-অমেথির কংগ্রেস প্রার্থীর নাম ঘোষণা

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ঝলসে মৃত্যু মা-সহ তিন সন্তানের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর