এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

১০টি পদ্ধতিতে ধনী হয়ে উঠুন, করুন সঠিক সময়ে সঠিক বিনিয়োগ

নিজস্ব প্রতিনিধি: অর্থনৈতিক সুরক্ষা(Economical Security) কে না চান। হাতে টাকা না থাকলে কিন্তু সেই সুরক্ষা আপনি চট করে পাবেন না। তাই হাতে টাকা থাকা যেমন জরুরি তেমনি সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ(Investment) করাটাও ভীষণই জরুরি। একই সঙ্গে নিজের খরচায় লাগাম দেওয়া প্র্যয়োজন, বাজেট করতে হবে প্রতি মাসের হিসাবে, করতে হবে সঞ্চয়ও। নজর রাখতে হবে শেয়ার বাজারের দিকে, সোনার দামের দিকে, নানা সরকারি বন্ডের দিকে। ঠিকঠাক জায়গায় ঠিক সময়ে হিসাব বুঝে বিনিয়োগ করলেই দেখবেন একটা সময় আপনার হাতে কিন্তু ভাল টাকা চলে এসেছে। কোন ১০টি পদ্ধতিতে আপনি সেই টাকার মুখ দেখবেন এখানে রইল তার সলুকসন্ধান।

আরও পড়ুন মমতার আর্থসামাজিক প্রকল্প দিয়েছে মহিলাদের আত্মনির্ভরতাও

প্রথমেই আসা যাক শেয়ার মার্কেটের(Share Market) কথায়। অনেকেই অপেক্ষা করেন শেয়ার মার্কেট কখন নিম্নমুখী হবে তখন সেই সুযোগে আপনি কম দামে ভাল ভাল শেয়ার কিনবেন। যদিও অর্থনীতির বিশারদরা বলছেন, সেই সময়ের অপেক্ষায় হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন না। হাতে টাকা এলেই আর শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের ইচ্ছা থাকলেই সেটা আজই করুন। সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। দ্বিতীয়ত, নিজের সমস্ত সঞ্চয়কে একমুখী করে তুলবেন না। অর্থাৎ সব টাকা বন্ডে ঢেলে দিলেন বা সোনা কিনে নিলেন কিংবা শেয়ার মার্কেটে ঢেলে দিলেন, এটা একদমই করবেন না। আপনার যেমন রোজ রোজ একই খাবার খেতে ভাল লাগে না, এটাও ঠিক তেমনি। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বৈচিত্রতা আনুন, ভারসাম্য রাখুন। অর্থাৎ সোনা(Gold), শেয়ার, বন্ড, বিমা এই সব ক্ষেত্রে প্রয়োজন মতো বিনিয়োগ করুন। তৃতীয়ত, জীবনে যে কোনও সময়ে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। তখন যেমন টাকার প্রয়োজন হয়ে পড়ে ভীষণরকম ভাবে তেমনি হুট করে কোথাও ভাল সুযোগ পেয়ে বিনিয়োগ করতে গেলেও আগে থেকেই হাতে টাকা জমিয়ে রাখাও ভীষণ প্রয়োজন। পরিবারের জন্য বা আপনার নিজের জন্য আপাতকালীন এই টাকা জমিয়ে রাখাটাও কিন্তু একটা বিনিয়োগ।

আরও পড়ুন বাংলায় তো বাম জমানা থেকেই ডিপ্লোমা ডাক্তার রয়েছে, ভাইরাল ছবি

চতুর্থত, নিশ্চিত ফেরতের জায়গাগুলিকে বিশেষ ভাবে জোর দিন যেখানে টাকা মার যাবেও না আবার কিছুটা লাভের মুখও দেখবেন। যেমন Public Provident Fund বা PPF, ব্যাঙ্কের Fixed Deposits বা FD, Senior Citizen Savings Scheme, Post Office Monthly Income Scheme বা POMIS, National Savings Certificates বা NSC’র দিকে নজর দিন। নিশ্চিত ভাবেই এখান থেকে আপনার বাড়তি আয় হবে। পঞ্চমত, আপনি যদি Employees Provident Fund বা EPF’র আওতায় থাকেন তাহলে চেষ্টা করুন সেখানে যতটা বেশি সম্ভব বিনিয়োগ করতে। কেননা সেখানে বিনিয়োগ করা অর্থ সুদ সহ আপনাকে ফেরাতে বাধ্য দেশের সরকার। ষষ্ঠত, অবসর জীবনের কথা ভাবুন, বা আপনি যখন থাকবেন না তখন আপনার পরিবার যাতে বিপাকে না পড়ে তার জন্য কিছু Life Insurance ও Term Insurance করিয়ে রাখুন। যা আপনার অবর্তমানে আপনার পরিবারকে কিছুটা হলেও আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করবে। আবার আপনার অবসর জীবনেও টাকার মুখ দেখাবে।

আরও পড়ুন চলতি মাসেই দিল্লির পথে মমতা, নজরে বিরোধী বৈঠক

সপ্তমত, নিজের ও পরিবারের বাধ্যতামূলক খরচগুলি চিহ্নিত করে অপ্রয়োজনীয় খরচগুলি কমিয়ে দিন। এভাবেও কিন্তু আপনি কিছুটা হলেও বাড়তি সঞ্চয়ের মুখ দেখতে পারেন। অষ্টমত, সম্পত্তি ক্রয়বিক্রয়ও আয়ের ভাল উৎস হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। খালি খেয়াল রাখবেন এক্ষেত্রে কোনও বিতর্কিত বাড়ি বা জমি কিনবেন না। এইসব কেনার ক্ষেত্রে আগে থেকে সেই সব সম্পত্তি নিয়ে খোঁজখবর নিন। বিক্রির সময়েও খেয়াল রাখুন যাতে টাকা নিরাপদে আপনার হাতে আসে। নবম বিষয়, নিজে নিজের বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিন। বিনিয়োগের আগে কোথায় বিনিয়োগ করছেন সেটা দেখে নিজে সিদ্ধান্ত নিন। পাঁচজনের কথায় চলে বিনিয়োগ করবেন না। আর একদম শেষে যে কথাটা না বললেই নয় তা হল, বিনিয়োগ মাত্রই অপচায় বা ঝুঁকি বহুল এমনটা ভেবে হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন না।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সিধু মুসেওয়ালার খুনের ‘মূলচক্রী’ গোল্ডি ব্রার মারা যাননি, গুজব ওড়াল মার্কিন পুলিশ

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ জানানোয় মুম্বইয়ের স্কুল অধ্যক্ষকে পদত্যাগের নির্দেশ  

জনসাধারণের জন্যে খুলে গেল শ্রীদেবীর চেন্নাইয়ের প্রাসাদ, ভাড়া নেওয়াও যাবে

কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণে নেই সিবিআই, সুপ্রিম কোর্টে আজব যুক্তি মোদি সরকারের

যৌন কেলেঙ্কারিতে জড়িত দেবগৌড়ার নাতির বিরুদ্ধে জারি লুকআউট নোটিশ

পাপের প্রায়শ্চিত্ত! অতীতে মোদির হয়ে ভোট চাওয়ার জন্য ক্ষমা চাইলেন উদ্ধব

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর